Healthy Lifestyle Tips: ৬০ পেরিয়েও ফিট অ্যান্ড ফাইন থাকতে রোজের জীবনে থাকুক সামান্য কিছু নিয়ম

Health Tips: সারা বছর সুস্থ-সবল থাকতে চাইলে প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কী কী নিয়ম মেনে চললে আপনি উপকার পাবেন, চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই তালিকা।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়ম মেনে জীবনযাপন করতেই হবে আপনাকে। এর কোনও বিকল্প নেই। বছরের বেশিরভাগ সময়টা যদি নিয়মমাফিক জীবনযাপন করেন তাহলেই অনেক বয়স পর্যন্ত সুস্থ-সবল থাকবেন আপনি।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। নিয়মিত শরীর চর্চা করা প্রয়োজন। দিনে অন্তত ৩০ মিনিট নিজের জন্য ব্যয় করুন। জিমে যান, ফ্রি-হ্যান্ড একসারসাইজ করুন, যোগাসন অভ্যাস করুন, হাঁটাচলা, দৌড়ানো, জগিং - যেভাবেই হোক শরীরকে নড়াচড়ার মধ্যে রাখা জরুরি।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। সুস্থ থাকার অন্যতম উপায় হল সঠিক পরিমাণ ঘুম। চেষ্টা করুন রোজ রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর। রাতের ঘুম ঠিকভাবে না হলে একাধিক সমস্যা দেখা দেবে শরীরে। তাই ঘুমের ব্যাপারে বিশেষ করে নজর দেওয়া প্রয়োজন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ শরীরে জলের ঘাটতি হতে দেওয়া কোনওমতেই চলবে না। প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে জল খাওয়া জরুরি। তাই বলে অতিরিক্ত জল খেতে যাবেন না। তাহলে আবার কিডনি বিকল হতে পারে। আসলে কোনও কিছুই অতিরিক্ত করা ভাল নয়।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। সুস্থ থাকতে চাইলে ব্রেকফাস্ট বাদ দেওয়া যাবে না। প্রতিদিন নিয়ম করে ব্রেকফাস্ট করা জরুরি। সহজপাচ্য খাবার খাওয়া উচিৎ ব্রেকফাস্টে।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। খুব পেট ভরে খাবার খাওয়া কখনই ভাল নয়। কিন্তু ব্রেকফাস্টে এমন খাবার খান, যা সহজে হজম হবে এবং অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখবে।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি। তেলমশলা, ভাজাভুজি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। জীবন থেকে চিনি এবং কাঁচা নুন খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে পারলেই মঙ্গল। ধূমপান এবং অ্যালোকহল থেকে দূরে থাকলে, স্বাস্থ্যের পক্ষে সেটাই শ্রেয় হবে।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। বারে বারে অল্প করে খান। একসঙ্গে অনেকটা খাবার খাওয়া শরীরের জন্য ঠিক নয়। দীর্ঘক্ষণ খাবার না খেলে, খালি পেটে থাকলে দ্রুত অসুস্থ হবেন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ওজন কমাতে গিয়ে না খেয়ে থাকবেন না। এর জেরে হিতে বিপরীত হবে। বাইরের খাবার যতটা সম্ভব কম খেলেই ভাল। কৌটো কিংবা টিনজাত এবং প্রসেসড খাবার একেবারেই না খেতে পারলে সুস্থ থাকবেন।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।