Teeth Health: নিয়মিত ব্রাশ ও ঠিক টুথপেস্টেই লুকিয়ে দাঁতের স্বাস্থ্য
সৌন্দর্যের জন্য় তো বটেই, স্বাস্থ্যের কারণেও দাঁতের খেয়াল রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল না রাখলে দৈনন্দিন জীবনে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appদাঁত ভাল রাখতে বেশ কিছু নিয়ম পালন করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন দিনে দুইবেলা ব্রাশ করা প্রয়োজন। সকালে এবং রাতে ঘুমনোর আগে ব্রাশ করা প্রয়োজন।
ঠিক নিয়মে ব্রাশ করা প্রয়োজন। ভুল নিয়মে ব্রাশ করতে গিয়ে মাড়ি বা দাঁতে ক্ষতি হতে পারে। ডাক্তারের কাছ থেকে ব্রাশ করার ঠিক নিয়ম জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
জিভেও নজর রাখতে হবে। নিয়মিত জিভ সাফ করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জিভ জীবাণুমুক্ত না হলে মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দাঁতেও সংক্রমণ হতে পারে।
রাসায়নিক যুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার না করাই ভাল। সব টুথপেস্ট সবসময় সবার জন্য কাজ করে না। কোনও টুথপেস্ট ব্যবহার করে সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে সেটা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। ফ্লুরাইড থাকা টুথপেস্ট ব্যবহার করা উচিত।
ব্রাশের পাশাপাশি প্রয়োজন ফ্লসিংও। দাঁতের ফাঁকে অনেকসময় খাবার আটকে থাকে। যা দাঁত মাজলেও বেরোয় না। তা ঠেকাতে প্রয়োজন ফ্লসিং। একটি বিশেষ সুতো দিয়ে দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাবার বের করা যায়।
মাউথওয়াশ সলিউশনও কাজে আসে। ব্রাশ করার পাশাপাশি, সারা দিনে মাঝেমধ্যে মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেওয়া যায়। তাতে ভাল থাকে মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য। দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য এবং মুখগহ্বরের অম্লত্ব কমাতে সাহায্য করে এটি।
চিনিজাতীয় খাবার দাঁতের ক্ষতি করে। চিনি অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়ে দাঁতের ক্ষয় করে। অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার খেলে সহজেই দাঁতের ক্ষয় বাড়তে পারে। অম্লজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত কফি বা চা দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে।
দাঁতের খেয়াল রাখতে ভরসা করা উচিত ডেন্টিস্টের উপর। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে দাঁতের ডাক্তারের কাছে গিয়ে নিয়মিত চেকআপ করা প্রয়োজন। নিয়মিত দেখভাল থাকলে সহজেই দূরে রাখা যায় দাঁত সংক্রান্ত নানা সমস্যা।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -