Weight Loss Tips: সর্দি-কাশি দূর করতে, ত্বকের জেল্লা ফেরাতেই নয় শুধু, তুলসি মেদ ঝরানোরও সহায়ক
সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতে তুলসির বিকল্প নেই। ছোট থেকেই তুলসির গুণাগুণের কথা শুনে আসছি আমরা। সকালে উঠে তুলসি পাতা চিবনো থেকে চায়ের কাপে দু’টি পাতা ফেলে দেওয়ার বিকল্প নেই।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appনিয়মিত তুলসি পাতা খেলে চুলের স্বাস্থ্য ফেরে। ত্বকের হাজারো সমস্যা দূর হয়। অনেকে তুলসি পাতা চিবোতে চান না, চায়ে বা খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন।
কিন্তু যে ভাবেই খান না কেন, তুলসির গুণ অসীম। এমনকি ওজন কমাতেও তুলসি পাতার জুড়ি নেই জানেন কি? তাই রোজ ডায়েটে তুলসি পাতার রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
তুলসি পাতায় প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। মেদ ঝরানোরও সহায়ক তুলসি পাতা। রোজ ডায়েটে রাখলে পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন নিজেই।
তুলসি পাতা বিপাকে সাহায্য করে। বিপাকীয় হারের উপরই কত ক্যালরি শরীরে থাকছে, কত ঝরে যাচ্ছে, তা নির্ভর করে। তুলসি স্বাভাবিক উপায়েই এই বিপাকে সাহায্য করে। বিপাকীয় হার যত দ্রুত হবে, তত তাড়াতাড়ি বাড়তি ক্যালরি ঝরানো সম্ভব।
স্বাভাবিক উপায়ে শরীরকে বিষমুক্ত করতে চাইলে অবশ্যই তুলসি রাখুন ডায়েটে। তুলসি শরীরকে শুদ্ধ রাখে। সব বিষ বের করে দেয়, যা মেদ ঝরানোর অন্যতম অঙ্গ। এতে শরীর ঝরঝরে থাকে।
হজমে সাহায্য করে তুলসি। আদার সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন দ্রুত। ওজন কমানোর জন্য খাবার হজম হওয়া অত্যন্ত জরুরি।
পাতা চিবিয়ে খেতে পছন্দ না হলে, তুলসি পাতা বেটে খেতে পারেন। আবার তুলসির রসও ঢালতে পারেন গলায়। সকালে ঘুম থেকে উঠে, খালিপেটে খেলে উপকার পাবেন।
তুলসি পাতা দিয়ে চা পান করে তার পর শরীরচর্চা করলে তাড়াতাড়ি বাড়তি ক্যালরে ঝেড়ে পেলতে পারবেন। পেটের মেদ কমবে দ্রুত। সকালে উঠে অভ্যাস করে দেখতে পারেন। আবার গরম জলে তুলরি পাতা ফেলে ফুটিয়ে নিতে পারেন। ঠান্ডা হলে গলায় ঢালতেও পারেন রোজ।
শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়ক তুলসি। তুলসি পাতা শরীরে গেলে উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা থেকেও মুক্তি মেলে, যা ওজনবৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -