Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
World Oral Health Day 2022: দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য কোন খাবার ভালো আর কোন খাবার খারাপ জানা আছে?
মুখের ভিতরের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য দাঁত, মাড়ি সুস্থ রাখা খুবই জরুরি। আমরা কোন কোন খাবার খাচ্ছি, তার উপর দাঁতের স্বাস্থ্য নির্ভর করে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বহু মানুষ এমন অনেক খাবার খান, যা দাঁতকে অসুস্থ করে তোলে। তাঁদের মতে, দাঁত সুস্থ রাখতে প্রতিদিন প্রোটিন, ক্যালশিয়ামজাতীয় খাবার খাওয়া দরকার। এর সঙ্গে রাখতে হবে এমন কিছু ফল ও সব্জি, যা দাঁত সুস্থ রাখে।
ডেনটিস্টদের মতে, যে সমস্ত ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, তা দাঁত পরিষ্কার রাখার সঙ্গে সঙ্গে মাড়িকেও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সেই সমস্ত ফল দাঁত ও মাড়ি মজবুত রাখে। দাঁতের অনেক অসুখও প্রতিরোধ করে।
তাঁরা জানাচ্ছেন, দাঁতের জন্য দারুণ উপকারী দুগ্ধজাত খাবার। দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম। দুধ, চিজ এবং আরও নানা এই ধরনের খাবার দাঁতের এনামেল সুস্থ রাখে।
অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই যে চা দাতের জন্য ভালো নাকি খারাপ। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ব্ল্যাক টি এবং গ্রিন টি দাঁতের জন্য দারুণ উপকারী। এতে থাকা উপকারী উপাদান দাঁতের ক্ষতিকর জীবানু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
এবার আসা যাক, দাঁতের জন্য ক্ষতিকর কোন কোন খাবার সেগুলোর প্রসঙ্গে। সঠিকভাবে জানা না থাকলে তা নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকলে দাঁতের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মিষ্টি এবং লজেন্সজাতীয় খাবার দাঁতের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। অনেকেরই ললিপপ এবং নানা ক্যান্ডি খেতে ভালোলাগে। কিন্তু এগুলি দাঁতের আসলে ক্ষতি করে। তাই ছোটবেলা থেকে অনেক বাবা-মা বাচ্চাদের লজেন্স খেতে নিষেধ করেন।
চটচটেজাতীয় খাবার দাঁতের মধ্যে আটকে থেকে তা মারাত্মক ক্ষতি করে। যেমন উদাহরণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আলুর চিপস কিংবা পাঁউরুটির পাতলা টুকরো দাঁতের মধ্যে আটকে থাকে। আর তা বের করাও কঠিন হয়ে পড়ে। এভাবে আটকে থাকলে দাঁতের নানা সমস্যা দেখা দেয়।
জিভের স্বাদের জন্য বহু মানুষই প্রায়শই সফট ড্রিঙ্ক খেয়ে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, সফট ড্রিঙ্ক এবং শর্করাজাতীয় পাণীয় দাঁতের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -