World Radiography Day: বারবার এক্স-রে করলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে, রইল অজানা তথ্য
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক যুগান্তকারী আবিষ্কার হল রেডিওগ্রাফি। এক্স-রে, গামা-রে এবং তড়িৎ চৌম্বকীয় রশ্মি ব্যবহার করে দেহ কিংবা কোনও পদার্থকে সুচারুভাবে দেখার ক্ষমতা দেয় এই রেডিওগ্রাফি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App১৮৯৫ সালে নভেম্বর মাসের আট তারিখে উইলিয়াম রন্টগেন এক্স রে-এর মাধ্যমে রেডিওগ্রাফির সূচনা করেন।
পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত ছোট হয় পদার্থ ভেদ করার ক্ষমতা তত বেশি হয়। এক্স-রে বাঁ রঞ্জন রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 10−8m থেকে 10−11m এর কাছাকাছি। যা আলোর অনেক কম। সাধারণ চোখে দৃশ্যমানও নয়।
শরীরের অভ্যন্তরীণ সমস্যা নির্ণয় করতে এক্স-রে বর্তমানে একমাত্র উপায়। হাড় ভেঙে যাওয়া থেকে শরীরের অভ্যন্তরে কোনও অসামঞ্জস্যতা থাকলে তা নির্ণয় করা যায়।
তবে শুধু চিকিৎসা বিজ্ঞানে নয়, শিল্পে এবং গোয়েন্দা বিভাগেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে।
যদিও বেশি এক্স-রে শরীরে প্রবেশ করলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
রেডিয়েশন থেরাপি ক্যান্সার আক্রান্ত কোষের ডিএনএ ভাঙনের মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে থাকে।
কিন্তু এই রেডিওগ্রাফির ফলে আবার সুস্থ কোষের ডিএনএ ধ্বংস হবার সম্ভাবনাও থাকে।
দেহের অভ্যন্তরে ম্যালিগনেন্ট টিউমার হলে এক্স-রে নিক্ষেপের মাধ্যমে তা সারিয়ে দেওয়া যায়।
চিকিৎসকদের মতে, সুস্থ দেহে অত্যাধিক পরিমাণ এক্স-রে প্রবেশ করলে তা ক্যান্সার কমিয়ে না দিয়ে বৃদ্ধি ঘটায়।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -