Brain Health: মস্তিষ্কের কার্যকলাপ সক্রিয় এবং প্রখর করতে প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস, কী কী রাখবেন প্রতিদিনের ডায়েটে?
মস্তিষ্কের সঙ্গে যোগ রয়েছে মানসিক স্বাস্থ্যের। এছাড়াও মস্তিষ্কের সক্রিয়তা বজায় রাখা প্রয়োজন এই শীতের মরশুমে। তাই পাতে রাখুন কাঁচা হলুদ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকাঁচা হলুদের মধ্যে রয়েছে curcumin নামের একটি উপকরণ যা সেরেটোনিন এবং ডোপামিনের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখে এবং আমাদের মন ভাল রাখে। এছাড়াও কোষের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
সবুজ শাকসবজি খাওয়া বিভিন্ন কারণেই আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। এর মধ্যে অন্যতম হল মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল থাকা। তাই এই শীতের মরশুমে রোজের মেনুতে অবশ্যই শাকসবজি রাখা প্রয়োজন।
ব্রকোলি, কালে, পালংশাক- এইসব সবুজ শাকসবজির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং ফোলেট। এই দুই উপকরণ স্মৃতিশক্তি দুর্বল হওয়ার থেকে রোধ করে। মস্তিষ্ক সজাগ, সক্রিয় এবং প্রখর করতেও সাহায্য করে সবুজ শাকসবজির মধ্যে থাকা এই দুই উপকরণ।
বিভিন্ন ধরনের বাদাম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল একথা আমাদের প্রবাদেই রয়েছে। এখন প্রশ্ন হল কোন বাদাম খাবেন এবং কেন খাবেন। সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
আমন্ড, চিনাবাদাম এবং আখরোট- মূলত এই তিন ধরনের বাদাম আমাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে এবং সজাগ ও প্রখর করার ক্ষেত্রে এইসব বাদামের মধ্যে থাকা প্রোটিন, পুষ্টি উপকরণ এবং ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডের গুরুত্ব অনেক।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখার ক্ষেত্রে স্ট্রবেরির গুণ প্রচুর। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেটস এবং অ্যান্থোসিয়ানিন। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপকরণও রয়েছে এই ফলের মধ্যে।
মানসিক চাপ অর্থাৎ মেন্টাল স্ট্রেস কমানোর ক্ষেত্রে স্ট্রবেরির মধ্যে থাকা এই উপকরণগুলি কাজে লাগে। এছাড়াও স্মৃতিশক্তি প্রখর করে স্ট্রবেরি ফল। ভাল রাখে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য।
অ্যাভোকাডোর মধ্যে রয়েছে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন ই। বয়সের ভারে আমাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়। ভুলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এই সমস্যা রুখতে সাহায্য করে অ্যাভোকাডোর মধ্যে থাকা এইসব উপকরণ। অর্থাৎ মস্তিষ্ক সক্রিয় এবং সজাগ রাখতে এবং কার্যকারিতা সঠিকভাবে বজায় রাখতে সাহায্য করে এই উপকরণগুলি।
ডিসক্লেইমার :কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -