Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Gaps Between Meals: খাওয়ার উপর খাওয়া, অনেক ক্ষণ পেট খালি রাখা, দুইয়েই কিন্তু ঘোর সমস্যা তৈরি হতে পারে
রোজকার ব্যস্ততায় সঠিক সময়ে খাওয়াই হয় না, তার উপর আবার খাবার সময়ের মধ্যেকার ব্যবধান! কিন্তু কত ঘণ্টা অন্তর খাচ্ছেন, তার উপর শরীরে বিপাকক্রিয়াও নির্ভর করে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appতাই সকাল, দুপুর, বিকেল, কখন খাচ্ছেন, তার মধ্যে কত সময়ের ব্যবধান থাকছে, সে দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। চিকিৎসকদের মতে, খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা ব্যবধান থাকা দরকার।
এর থেকে বেশি বা কম ব্যবধানে শরীরের বিপাকক্রিয়ার উপর প্রভাব পড়ে। কী কী ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, জেনে নিন।
খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময়ের ব্যবধান রাখলে চর্বি গলানোর পরিবর্তে শরীরে ফ্যাটের অবক্ষয় শুরু হয়।
অর্থাৎ ফ্যাটের পরিবর্তে পেশির গলতে গলতে শুরু করে। ফলে বিপাকক্রিয়া ক্রমশ নিস্তেজ হয়ে পড়তে শুরু করে। চর্বিহীন পেশির অবক্ষয় শুরু হয়।
একই ভাবে দিনে কম বার খাওয়ার অর্থ রক্তে শর্করার ভারসাম্য রক্ষায় প্রভাব পড়ে। অনেক ক্ষণ না খেলে, তার পর মুখের মধ্যে খাবার ঠুসে দিলে ক্যালরির ভারসাম্যও নষ্ট হয়।
আবার খাওয়ার উপর খেলেও শরীরে সমস্যা তৈরি হয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সংবহনতন্ত্র। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়। ওজন বাড়ে।
দিনে যখন প্রথমবার খাবেন, তা হজম হওয়ার আগে ফের খেলে, প্রথম এবং দ্বিতীয় বারের খাবারের সঙ্গে প্রাপ্ত গ্লুকোজের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
এর ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়। সংবহনতন্ত্র ভেঙে পড়তে শুরু করে। অত্যধিক ক্যালরির জন্য হজমের সমস্যাও দেখা দেয়।
তাই প্রত্যেক খাবারের মধ্যে ৩ থেকে ৫ ঘণ্টার ব্যবধান রাখার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। হজমের সমস্যাও হয় না। তাই পাঁচ ঘণ্টার বেশি ব্যবধান রাখবেন না খাবারের মধ্যে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -