Washing Towels: তোয়ালে কত ঘন ঘন কাচবেন? ঠান্ডা না গরম জলে ভেজাবেন? জানুন খুঁটিনাটি
গামছার পরিবর্তে বাড়িতে টাঙানো দড়িতে তোয়ালে জায়গা করে নিয়েছে অনেক আগেই। স্নান করে গা মোছা হোক বা এমনি হাত মোছা, সবেতেই তোয়ালে ব্যবহার করি আমরা।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিন্তু তোয়ালে যেহেতু গামছার তুলনায় ভারী, তাই কাচার কথা উঠলে গায়ে জ্বর আসে। ফলে দীর্ঘ সময় না কাচা তোয়ালেই ব্যবহার করি আমরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, না কেচে বেশিদিন এক তোয়ালে ব্যবহার করা উচিত নয়। কত দিন অন্তর তোয়ালে কাচা উচিত, কীভাবে কাচা উচিত, জেনে নিন।
স্নান করে যেহেতু গা মোছার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই তোয়ালে ময়লা হয়নি বলে ধরে নিই আমরা। কিন্তু সবে কাচা তোয়ালেতেও জীবাণু, ব্যাকটিরিয়া জমতে পারে, যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
রোগভোগ এড়াতে হলে তিন-চার বার ব্যবহারের পরই তোয়ালে কাচা উচিত। শরীরচর্চার পর তোয়ালে ব্যবহার করলে, তা সঙ্গে সঙ্গে কেচে নেওয়া ভাল।
শুধুমাত্র হাত মোছার কাজে ব্যবহৃত তোয়ালে সপ্তাহে একবার কাচলে হবে। কিন্তু বাড়িতে পোষ্য, শিশু থাকলে এবং ঘন ঘন লোকজনের যাতায়াত থাকলে প্রতি দু'-তিন দিন অন্তর তোয়ালে কাচুন।
তোয়ালে কীভাবে কাচবেন, তার বিবরণ সাধারণত ট্যাগেই লেখা থাকে। যদি না থাকে, সেক্ষেত্রে গরম জলে তোয়ালে কাচুন। এতে সব জীবাণু মারা যাবে।
বাজারে বায়োলজিক্যাল পাওডার কিনতে পাওয়া যায়। তোয়ালে কাচতে ব্যবহার করলে এর মধ্যে থাকা এনজাইম দাগ তুলতে সাহায্য করবে। তোয়ালে উজ্জ্বল থাকবে।
তোয়ালে কাচার সময় ফ্যাব্রিক কন্ডিশনার ব্যবহার না করাই ভাল। রং না ওঠে বেছে বেছে তেমন ডিটারজেন্ট কিনুন।
তোয়ালে নরম রাখতে হলে, ড্রায়ারে শুকিয়ে নিন। তবে তার আগে ভাল করে ঝেড়ে নিন। রোদে দিলে ত্বকে ঘষা লাগে। তার চেয়ে ছায়ার মধ্যে হাওয়া লেগে শুকোতে দিন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -