ডায়াবেটিসেও নির্দ্বিধায় খেতে পারেন কিসমিস, রয়েছে আরও পুষ্টিগুণ
শরীরে আয়রনের অভাবে রক্তশূন্যতার দেখা দেয়। কিসমিস এ ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরি ভূমিকা পালন করে। কিসমিস আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appহৃদরোগ এড়াতেও কিসমিসের উপকারিতা রয়েছে।কিশমিশ খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
কিসমিসের গুণাগুণ ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
কিসমিসের মিথানল নির্যাসে অ্যান্টি-র্যাডিক্যাল এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে কিছুটা সহায়ক হতে পারে।
অ্যাসিডিটি একটি সাধারণ সমস্যা, যাতে বুক থেকে পেট পর্যন্ত জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়। এ থেকে রেহাই পেতে কিসমিস খেতে পারেন।
অম্লতা কমাতে সাহায্য করতে পারে এমন খাবারে কিশমিশ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। কিসমিসের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে।
কিসমিসকে কার্বোহাইড্রেটের প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি ব্যায়ামের সময়ে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
কিশমিশ মুখ ও দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সীমিত পরিমাণে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতাও দেখা যায়। শুকনো ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতার মধ্যে কিসমিস একেবার তালিকার প্রথমে।
অনেকেই বিশ্বাস করেন যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা কিসমিস খেতে পারেন না, কিন্তু তা নয়। আপনি জেনে অবাক হতে পারেন যে সীমিত পরিমাণে কিসমিস খাওয়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -