ডায়েবেটিস থেকে জ্বর সারিয়ে তুলবে নিমেষেই, একটা জবাফুলেই লুকিয়ে অনেক সমাধান
জবা খুবই সহজলভ্য একটি ফুল। অথচ একটা জবাফুলেই সমাধান হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক রোজের জীবনে কীভাবে কাজে লাগাবেন এই ফুল।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appডায়াবেটিস নিরাময়ে দারুণ কার্যকরী জবাফুলের নির্যাস। জবা ফুলে থাকে ফেরুলিক এসিড যা এক ধরণের পলিফেনল এবং এটি ডায়াবেটিসের জন্য চিকিৎসা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে।
মূত্রনালির সংক্রমণ প্রতিরোধ সাহায্য করে জবাফুলের নির্যাস। জবা ফুলের পুষ্টি উপাদান মূত্রনালীর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং ইউটিআই থেকে মুক্তি দেয়।
জবা ফুলের চায়ে ফ্লাভনয়েড থাকে যা ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে।
ঠান্ডা বা ফ্লুতে আক্রান্ত হলে কিছু জবা ফুলের পাতা গরম জলে সিদ্ধ করে সেই জল দিয়ে চা তৈরি করে পান করুন। এতে উপকার মিলবে।
চুল পড়া রোধে জবা ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করা খুবই প্রাচীন প্রতিকার। জবা ফুলের তেল চুলের গোড়া শক্ত করে কারণ এতে ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম আছে।
এই তেল আস্তে আস্তে মাথার তালুতে মালিশ করলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় ও মাথার ত্বক পুষ্টি উপাদান শোষণ করতে পারে। খুশকির বিরুদ্ধে জবা ভালো কাজ করে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, জবা চুল সাদা হয়ে যাওয়ার গতিকে কমায়। কয়েকটি জবা ফুল জলে দিয়ে ফোটানোর পর ঠাণ্ডা করে নিন। সেই জল চুলে স্প্রে করুন। বা জবাফুল পেস্ট করে নিয়ে চুলে লাগান এবং ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
ফেসপ্যাক হিসেবে জবাফুল কার্যকরী। লাল জবার পাপড়ি শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। প্রতিদিন জল বা দুধ বা ফলের রসের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে মুখ পরিষ্কার হয়, মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
অ্যালোপিয়াতে আক্রান্ত পুরুষ ও মহিলাদের জন্য এই ফুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -