Let’s Laugh Day: পুরুষরা বেশি হাসেন না মহিলারা? কী বলছে সমীক্ষা?
আজ ‘ন্যাশনাল লেট’স লাফ ডে’। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষভাবে পালিত হয় দিনটি। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য হাসি কতটা জরুরি, এই দিনে নতুন করে সে কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবর্তমান বিশ্বে মানসিক রোগ অন্যতম জটিল সমস্যা। এই সমস্যা দূর করার জন্য সেরা উপায় হল হাসি। চিকিৎসকরা বলেন, সবচেয়ে ভাল ওষুধ হল হাসি।
যে কারও মুখে হাসি ফোটানোর সেরা উপায় হল মজা বা রসিকতা। বহু প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত রসিকতা। খীষ্ট্রপূর্ব ১৯০০ শতকেও রসিকতা প্রচলিত ছিল বলে জানা গিয়েছে। বর্তমান সময়েও নানা রসিকতা প্রচলিত।
সোশ্যাল মিডিয়া জনপ্রিয় হওয়ার পর থেকে নানা মিম, মজার ভিডিও শেয়ার করেন বহু মানুষ। যে কারও মুখে হাসি ফোটানোর অন্যতম সেরা উপায় এগুলি।
রেডিও, টেলিভিশন চ্যানেলেও নানা মজার অনুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠানগুলি বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে ওঠে। হাসির নানা ছবিও হয়। এই ছবিগুলিও বেশ জনপ্রিয়।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য হাসি অত্যন্ত জরুরি। সেই কারণেই অনেকে লাফিং ক্লাবে যান। হাসির মাধ্যমে সুস্থ থাকার চেষ্টা করেন অসংখ্য মানুষ।
যে কারও সঙ্গে হাসিমুখে কথা বললে সহজেই মন জয় করা যায়। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৯৬ শতাংশ মানুষ অন্যদের মুখে হাসি ফোটাতে চান। ৭৭ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, তাঁরা মজার মানুষ। ৩৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিকের মতে, তাঁরা নিজেদের নিয়ে রসিকতা করে অন্যদের মুখে হাসি ফোটান।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬৮ শতাংশ পুরুষ মনে করেন, তাঁরা মহিলাদের তুলনায় বেশি মজার। ৫৪ শতাংশ মহিলা আবার মনে করেন, তাঁরাই পুরুষদের চেয়ে বেশি মজার।
একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মহিলাদের তুলনায় পুরুষরাই বেশি হাসেন। ৩৩ শতাংশ পুরুষদের দাবি, তাঁরা বেশি হাসেন। ২৯ শতাংশ মহিলা আবার দাবি করেছেন, তাঁরাই বেশি হাসেন।
একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৮৬ শতাংশ মানুষ একা একাই হাসেন। চারপাশে কেউ না থাকলেও তাঁদের হাসির উপাদানের অভাব হয় না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -