Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Nutrition Tips: প্রয়োজন পর্যাপ্ত ভিটামিন, দুধের বদলে ভরসা কোথায়?
ছোট থেকেই ঠিকমতো বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজন ক্যালসিয়াম। হাড় ও দাঁত ঠিকমতো যাতে বেড়ে ওঠে তার জন্যই ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। দেহের অধিকাংশ ক্যালসিয়ামই আমাদের হাড়ে সঞ্চিত হয়। প্রতিদিনের ডায়েটেই এমন খাবার রাখতে হয় যা থেকে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম আমরা পেতে পারি। ঠিকমতো ক্যালসিয়াম দেহে না এলে ভবিষ্যতে হাড়ের ক্ষয়ের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appছোটবেলা এবং বয়স সন্ধিক্ষণের শুরুতে অর্থাৎ বেড়ে ওঠার সময় হাড়ের গঠনের জন্য় ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি হয়। আমাদের যত বয়স বাড়ে ক্যালশিয়াম সঞ্চয়ের ক্ষমতা তত কমতে থাকে। ছোটবেলায় এই ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই সেই সময় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে রাখতেই হয়।
তবে সমস্যা রয়েছে। দুধ ক্যালসিয়ামের জন্য সহজলভ্য এবং ভরসাযোগ্য উৎস। কিন্তু সবাই দুধ খায় না। অনেক খেতে চায় না। আবার অনেকের দুধ ও দুধজাতীয় খাবারে অ্য়ালার্জি থাকে। সেই কারণে বাধ্য হয়েই এড়িয়ে যেতে হয় দুধ। এমনটা হলে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম পেতে অন্য খাবারে ভরসা করতে হয়।
কালো তিল: মশলা হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন রান্নায় এর ব্যবহার রয়েছে। নাড়ু ও নানারকমের মিষ্টি তৈরিতেও কাজে লাগে। এই কালো তিল ক্যালসিয়ামের ভাল উৎস। এছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে এখানে। কালো তিলের তৈরি খাবার দেওয়া যাতে পারে ঘরের খুদে সদস্যকে। রান্নাতেও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
ডিম: যাঁরা আমিষ খান, তাঁদের জন্য ক্য়ালসিয়ামের অত্যন্ত ভাল উৎস ডিম। বিশেষ করে ছোটবেলা এবং বেড়ে ওঠার সময়ে পুষ্টির প্রয়োজনে ডিম পাতে রাখতেই হবে।
ডালজাতীয় শস্য: বিভিন্ন ডালজাতীয় শস্য ক্যালসিয়ামের পর্যাপ্ত উৎস। রাজমা, কাবুলি চানা, নানা ধরনের ছোলা থেকে ক্যালসিয়াম মেলে।
বাদাম: বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং মুগ অবশ্য করেই ডায়েটে রাখতে হবে। সঙ্গে থাকুক খেজুরও। আখরোট, আমন্ড, খেজুর, মুগ থেকে প্রোটিনের পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়ামও পাওয়া যায়। ছোট থেকেই নিয়মিত এগুলো দিতে পারেন।
শাক-সব্জি: ব্রকোলি, পালং শাক, মেথি, মুলোর শাক থেকে ক্যালসিয়াম মিলবে। পুদিনা ও ধনের চাটনি দিতে পারেন বাচ্চাদের।
দই: অনেক সময় দুধ থেকে সমস্যা হয়, কিন্তু দই-তে সমস্যা থাকে না। সেক্ষেত্রে টকদই রাখতে পারেন পাতে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এবং পেট ভাল রাখতে দইয়ের জুড়ি নেই।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -