Work Burnout : তুড়ির কাজেও লাগছে অনেক সময়? ব্যাঘাত ঘুমে? বার্নআউটে ভুগছেন না তো?
কীভাবে বুঝবেন যে ওয়ার্ক বার্নআউটে ভুগছেন? তার প্রতিকারই বা পাবেন কোন পথে ?
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকাজে যেতে মন চাইছে না। যেন কার্যত মনের সঙ্গে যুদ্ধ করে দেহটাকে নিয়ে যাচ্ছেন অফিসের পথে, বা ঘরে ল্যাপটপ খুলছেন কার্যত ব্য়াজার মুখে।
যে কাজ করতেন তুড়িতে, তাতেই এখন লেগে যাচ্ছে অনেকটা সময়। হচ্ছে গুচ্ছের ভুলভ্রান্তি। বেশিরভাগই চোখ এড়িয়ে। মনঃসংযোগের অভাবে।
সহকর্মী-ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সামান্য কথাও অযাচিত লেগে যাচ্ছে গাঁয়ে। কোথাও গিয়ে ঘেঁটে যাচ্ছে নিজের সম্পর্কগুলো। সোজা কথায় মুখ থুবড়ে পড়ছে চাকরির শুরুতে নিজেকে দেওয়া ওয়ার্ক-লাইভ ব্যালেন্সের ওয়াদা।
প্রভাব পড়ছে শরীরেও। ভুগছেন ক্লান্তিতে। ঘুম হচ্ছে না ঠিকমতো। হজমের সমস্যা, মাথা ব্যাথাও ভোগাচ্ছে আখছার।
এই লক্ষ্মণগুলো ওয়ার্ক বার্নআউটের। দীর্ঘদিন বিরতিহীন কাজ। বাড়তে থাকা চাপের বহর। লম্বা হতে থাকা ল্যাপটপে একদৃষ্টে তাকিয়ে টার্গেটের দৌড়। কারণ এগুলোই।
দীর্ঘদিন লক্ষ্মণগুলো এড়িয়ে চালিয়ে গেলে ডাক পাঠানো হবে অনেক শারীরিক সমস্যাকে। ডায়াবিটিস, হার্টের-রক্তচাপের সমস্যা থেকে ডিপ্রেশন, লিস্ট লম্বা।
রক্ষা পেতে প্রথম ও প্রাথমিক শর্ত হল, নিজের আবেগকে গুরুত্ব দিন। কীরকম শোনাচ্ছে? আসলে আপনার মন ও শরীর জানান দেবে সমস্যার কথা, তেমনটা পেলে উপেক্ষা করা বন্ধ করুন।
নিজেকে সময় দিন। কাজ ছাড়াও আপনার পরিচয় ঠিক কোথায়, খুঁজে নিন। জোর দিতে পারেন হবিতে। হুট করে পিঠে ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়ার অভ্যেসে লাগলে শান দিন।
চাপ কমান, ছোট ছোট কাজে গোটা কাজটা ভাগ করে নিন। কথা বলুন ভরসার পাত্রদের সঙ্গে। মেডিটেশন শুরু করতে পারেন। আর তারপরও অস্থির বোধ করলে নিন কাউন্সিলরের সাহায্য।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -