Superfoods: রোজ ডায়েটে রাখতেই হবে এগুলি, ফল মিলবে হাতেনাতে
ফিট থাকতে মর্নিং ওয়াক থেকে জিম- কতকিছুতেই ভরসা করেন অনেকে। প্রয়োজনমতো ব্য়ায়াম, অ্য়ারোবিক্স বা সাঁতার- উপকার সবেতেই। তবে তার সঙ্গে খেয়াল রাখতে হয় খাবারেও।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appব্রকোলি: কম মাত্রায় ক্যালোরি থাকে এই সবজিতে। ওজন কমাতে এবং শরীরে জমে থাকা মেদ ঝরাতে এর জুড়ি নেই। এতে যে রাসায়নিক রয়েছে তা প্রস্টেট ক্যানসার রুখতে সাহায্য় করে। স্তন ক্যানসার, কোলন ক্য়ানসার, ত্বকের ক্যানসার রুখতেও নাকি উপকারী।
ডালিম বা বেদানা: হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে গেলে ভরসা করতেই হবে বেদানা বা ডালিমে। হৃৎপিন্ডের কার্যকারিতা ভাল রাখতে, রক্তবাহী ধমনীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। যে কোনও রকম প্রদাহ এড়াতেও কার্যকরী এই ফল। প্রয়োজনে রস করে খেলেও মিলবে উপকার।
কেল: এই শাকজাতীয় আনাজ এখন এদেশেও মেলে। ভিটামিন সি, কে, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়ামে ভরপুর। ফাইবার এবং আয়রনও মেলে এখান থেকে। ক্য়ালোরি অত্যন্ত কম, কিন্তু পুষ্টিগুণ অনেক বেশি।
বিভিন্ন বীজ: চিয়া সিডস, সূর্যমুখীর বীজ, কুমড়োর বীজ, তরমুজের বীজ- এসবেরই পুষ্টিগুণ চোখ কপালে তোলার মতো। ক্য়ালোরি কম কিন্তু আবাকি খাদ্যগুণে ভরপুর। অনেকসময় বিভিন্নরকম বীজ মিশিয়ে খাওয়া যায়। রান্নায় দেওয়া যায় বা জলে ভিজিয়ে রেখে খাওয়া যায়।
আঙুর বা বেরিজাতীয় ফল: স্ট্রবেরি, ব্লু বেরি বা ব্ল্য়াকবেরি- সবকিছুই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর। একই গোত্রে পড়ে আঙুর বা কালোজামও। এগুলিও অত্যন্ত পুষ্টিকর। বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, বিভিন্ন ভিটামিনের উৎস এগুলি।
আপেল ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ। প্রতিদিন আপেল খেলে একাধিক দূরে রাখা যায় বলা হয়ে থাকে। ক্যালোরির পরিমাণ অনেকটাই বেশি হওয়া সত্ত্বেও এটি উপকারী।
দই বা ইয়োগার্ট: দই বা দইজাতীয় খাবার পাতে রাখতেই হবে। প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস। হজমশক্তি ভাল করতে এবং পাচনতন্ত্র ভাল রাখতে এর জুড়ি নেই। ভিটামিন, ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিনেরও উৎস।
পালং শাক আয়রন ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ। ফাইবার রয়েছে বলে পেটের জন্য ভাল। বিভিন্ন তরকারি, স্যুপ বা স্যালাডে পালং শাক খাওয়া যায়। গাজরের একাধিক গুণ রয়েছে। উজ্জ্বল রংয়ের ফল বা আনাজে এমন রাসায়নিক থাকে যা ক্যানসাররোধী। পাশাপাশি ভিটামিনের বড়সড় উৎস। ভাল থাকে চোখও।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -