Nonstick cookware: ননস্টিক প্যানে রাঁধছেন? ৩ টিপস মনে রাখলেই নিরাপদ থাকবে খাবার
ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে রাঁধলে খাবার আটকে যায় না। রান্না পুড়ে যাওয়া আটকাতেই এটি ব্যবহার করা হয়। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিন্তু এই ফ্রাইপ্যানের উপরের আস্তরণ নিয়ে অনেকেই ভয় পান। কারণ এই স্তর থেকে বিষক্রিয়ার আশঙ্কা থাকে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
এই আশঙ্কা ভুল নয়। ননস্টিক ফ্রাইপ্যানের উপরের স্তর টেফলন দিয়ে তৈরি করা হয়। যা আদতে পলিটেট্রা ফ্লোরো ইথিলিন নামের একটি বিষাক্ত পদার্থ। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
আবার অনেক সংস্থা টেফলনের খরচ কমাতে পারফ্লোরোঅক্টানয়েট অ্যাসিডের পলিমার দিয়ে কোটিং দেন। এটিও একইভাবে শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
এই দুই উপাদানই খাবারের সঙ্গে মিশে বিষক্রিয়া ঘটানোর আশঙ্কা থাকে। যে কারণে অনেকেই এটি এড়িয়ে চলেন। তবে ফ্রাইপ্যান একেবারে বিপজ্জনক নয়। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
প্যানের উষ্ণতা: কারণ একটি নির্দিষ্ট উষ্ণতাতেই কুকিং প্যানের উপরের কোটিং গলতে শুরু করে। সেই উষ্ণতা পর্যন্ত না পৌঁছালে রান্না নিরাপদ থাকে। এই উষ্ণতা হল ২৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
খাবারের উষ্ণতা: খাবার রান্না করার সময় এর থেকে কম উষ্ণতায় রান্না করা জরুরি। পাশাপাশি মনে রাখতে হবে জলের স্ফুটনাঙ্ক ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে খাবারের তেলগুলির গড় স্ফুটনাঙ্ক ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
ননস্টিকিতে ১০০ থেকে ২০০ ডিগ্রির মধ্যে রান্না করতে পারলে খাবার একেবারেই নিরাপদ। তবে তার থেকে উষ্ণতা বেড়ে গেলে খাবারে বিষক্রিয়ার আশঙ্কা থাকে।
ধোঁয়া বুঝতে পারা: পাশাপাশি অতিরিক্ত উষ্ণতায় টেফলন গলে একরকম ধোঁয়া বেরোয়। সেই ধোঁয়া শরীরের খারাপের কারণ হতে পারে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
সাধারণত এমন ধোঁয়া থেকে সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা এক-দুদিন পর্যন্ত থাকতে পারে। ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -