Raisin : ভাল ঘুম হচ্ছে না? রোজ কিশমিশ খান, রয়েছে আরও উপকারিতা
কিশমিসষে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা শরীরের পরিপাকক্রিয়ায় দ্রুত সাহায্য করে। এতে করে খাবার সহজে হজম হয় এবং শরীরের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যর মত সমস্যা দূর করে। যাদের মাত্রাতিরিক্ত ওজন কম তাঁরা কিসমিস খেতে পারেন নির্দ্বিধায়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিশমিশে ক্যাটেচিন নামক একটি অ্যান্টিওক্সিডান্ট থাকে যা শরীরের ফ্রি র্যাডিকলগুলিকে নষ্ট করে। শরীরের এই ফ্রিব়্যাডিকলগুলো ক্যান্সার সেলের স্বতঃস্ফুর্ত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং মেটাস্টাসিসেও সাহায্য করে।
প্রতিদিন কিশমিশ খেলে শরীরে ক্যাটেচিন এর মতন শক্তিশালী অ্যান্টিওক্সিড্যান্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে। উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিসমিস শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
কিশমিশে থাকা ভিটামিন এবং খনিজগুলির সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলগুলির মতো অন্যান্য যৌগগুলির মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
এগুলি শরীরের ফ্রি র্যাডিকালগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে, এগুলিকে স্থিতিশীল করতে এবং তাদের শ্বেত রক্তকণিকা সহ আমাদের কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ ক্ষতির কারণ হতে রোধ করে যা আমাদের ইমিউন সিস্টেম গঠন করে।
কিশমিশে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড় ও দাঁতের জন্য খুব প্রয়োজন। এ ছাড়াও, এতে থাকা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টও থাকে সঠিকভাবে হাড় গঠন হতে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়ামকে তাড়াতাড়ি শুষে নিতে শরীরকে সাহায্য করে।
ঘুম ভালো না হলে শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিক অসুস্থতাও দেখা দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে কিশমিশ। এতে থাকা আয়রন ভালো ঘুমে সাহায্য করে।
মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট শরীরে খুব অল্প পরিমাণে দরকার বলেই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট হিসেবে পরিচিত কিন্তু শরীরে এর উপস্থিতির গুরুত্ব রয়েছে।
য়রন এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শুধুমাত্র হিমোগ্লোবিনের উত্পাদন বৃদ্ধি করে না বরং বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -