Healthy Heart: হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি এড়াতে রোজনামচায় প্রয়োজন নিয়মানুবর্তিতা, কী কী নিয়ম অবশ্যই মানতে হবে?
হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে হলে প্রতিদিনের জীবনে কয়েকটি নিয়ম অতি অবশ্যই মেনে চলা প্রয়োজন। এই নিয়মগুলি মেনে চললে আপনি সুস্থ থাকবেন। হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা কমবে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপুরুষ মহিলা নির্বিশেষে হৃদযন্ত্র অর্থাৎ হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে ৪০ বছরের পরের সময় বেশি সতর্ক থাকতে বলেন চিকিৎসকরা। আজকাল অবশ্য তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে।
বুকে যদি সামান্যতম ব্যথাও হয় সঙ্গে সঙ্গেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। কোনওভাবে অবহেলা করবেন না।
যাঁদের হৃদযন্ত্র অর্থাৎ হার্টের সমস্যা রয়েছে তাঁরা নিয়মিত ভাবে চেকআপ করান। ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন। এবার দেখে নেওয়া যাক প্রতিদিনের জীবনে কী কী নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন।
সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে অবিলম্বে তা ত্যাগ করুন। কারণ হৃদযন্ত্রের জন্য সিগারেট এককথায় বিষের সমান। হার্টের সমস্যা থাকলে কিংবা শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে কখনই সিগারেট খাওয়া উচিত নয়।
হার্ট অর্থাৎ হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমোতে হবে। রাত জাগার অভ্যাস পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে হলে সিগারেটের সঙ্গে সঙ্গে মদ্যপানের অভ্যাসও ত্যাগ করুন। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই এড়াতে পারবেন আপনি।
স্বাস্থ্যকর খাবার দাবার খাওয়া প্রয়োজন। কখনই খুব ভরপেট খাবার খাবেন না। সেই সঙ্গে তেলমশলা যুক্ত খাবার বা ভাজাভুজি এড়িয়ে চলাই হার্টের পক্ষের মঙ্গলজনক।
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় মানসিক চাপ বা স্ট্রেসের কারণে হৃদযন্ত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এক্ষেত্রে স্ট্রেস যত বাড়বে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতাও বাড়বে। অতএব স্ট্রেস কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
নিয়মিত শরীর চর্চা করা প্রয়োজন। বাড়িতেই যোগ ব্যায়াম অভ্যাস করতে পারেন। কিংবা সকাল সকাল সেরে নিতে পারেন হাল্কা কিছু ওয়ার্ক আউট। জিমে গিয়ে ভারী একসারসাইজ করার আগে অবশ্যই ট্রেনারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। নাহলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ছবি সূত্র- পিক্সেলস।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -