National Doctors’ Day: ন্যাশনাল ডক্টর্স ডে-তে চিকিৎসকদের কুর্নিশ বলিউড তারকাদের
আজ ন্যাশনাল ডক্টর্স ডে। এই বিশেষ দিনটি বলিউডের অনেক তারকাই চিকিৎসক সহ স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ জানিয়েছেন। এই চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে অগনিত মানুষের জীবন রক্ষা করেছেন এবং অক্লান্তভাবে ও পরিবারের কথা চিন্তা না করেই আক্রান্তদের চিকিৎসার কাজে নিযুক্ত রয়েছেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appরবিনা ট্যান্ডন বলেছেন, এই কঠিন সময়ে চিকিৎসকরা মানবজাতির ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। চতুর্দিকে এত সংখ্যায় মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে তাঁরা শুধু নিজেদের কাজই করেননি, অন্যদের প্রতি যথাসম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁরা বাস্তবেই সুপার হিরো। আমি তাঁদের প্রণাম জানাই। নিঃস্বার্থ সেবার জন্য তাঁদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।
সোনু সুদ লিখেছেন, চিকিৎসকরাই প্রকৃত হিরো। করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ে তাঁরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, তাঁরা সেনার মতোই ফ্রন্ট লাইনের হিরো। তাঁরা হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচিয়েছেন। এই দেশ ও বিশ্বের প্রত্যেক মানুষেরই তাঁদের পরিবারের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
অভিনেত্রী শ্রুতি হাসন বলেছেন, আমি শুধু আমাদের চিকিৎসকদের অজস্র ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমার মনে হয় না যে, এই কঠিন পরীক্ষায় সময়কে চিন্তাভাবনা, শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে দুই শতাংশও অনুধাবন করতে পেরেছি। করোনায় আমি আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে হারিয়েছি। আর আমি তাঁদের জানি যাঁরা আক্রান্তদের দেখভাল করছিলেন। এটা একেবারেই সহজ নয়। আর আমি ভাবতেও পারি না, চিকিৎসকদের কাছে এই পরিস্থিতি কেমন। তাঁরা শুধু মানসিক দৃঢ়তা ও অটুট সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলেন। তাঁরা তাঁদের কাজের থেকেও অনেক বেশি কিছু করছেন।
বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা বলেছেন, আমাদের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাই প্রকৃত হিরো। তাঁরা অতিমারীর বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে লড়াই করে অসংখ্য মানুষের জীবন রক্ষা করছেন। চিকিৎসকরা কোভিড-১৯ অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াই করছেন এবং আমাদের সবার মনে আশার আলো সঞ্চার করছেন। আমি তাঁদের মানবতার জন্য এই নিঃস্বার্থ ও অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদ জানাই। নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে জীবনরক্ষা মুখের কথা নেই। আমি তাঁদের কুর্নিশ জানাই।
শিল্পা শেট্টি বলেছেন, শুধু আজই নয়, প্রত্যেকদিনই চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সাহস ও নিঃস্বার্থ সেবার কথা স্মরণ করা উচিত। চিকিৎসকরা গত দেড় বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মত্যাগ করছেন। তাঁদের এই অবদান কথা উল্লেখ করার মতো কোনও ভাষা জানা নেই। সারা বিশ্বকে বাঁচাতে নিজেদের জীবন বিপন্ন করে সাদা কোটের যোদ্ধাদের আমার প্রণাম। আপনাদের নিঃস্বার্থ সেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -