Health Tips: নতুন চশমা পরে মাথার যন্ত্রণা? কী করে মুক্তি পাবেন জানুন

New Glasses and Headache: নতুন চশমা কিনে বিপাকে পড়েন অনেকেই। অসুস্থ হয়ে পড়ে চোখে দিতেই পারেন না। ছবি: ফ্রিপিক।

Continues below advertisement

ছবি: ফ্রিপিক।

Continues below advertisement
1/10
গাঁটের কড়ি খরচ করে চশমা বানালেন। কিন্তু সেই চশমা চোখে দেওয়ার উপায় নেই। কিছু ক্ষণ রাখার পরই যন্ত্রণায় মাথা ছিঁড়ে যায়।
2/10
আপনি একা নন, এই সমস্যা অনেকেরই। নতুন চশমা চোখে দেওয়ার পর মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, আবছা দেখা, অসহজ বোধ করার মতো সমস্যা হয়।
3/10
নতুন চশমার সঙ্গে মানিয়ে নিতে একটু সময় লাগে চোখ এবং মস্তিষ্কের। অন্তত প্রথম কয়েক সপ্তাহ বেশ সমস্যা হয়। এর নেপথ্যে কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে।
4/10
নতুন চশমা চোখে দেওয়ার পরই দীর্ঘ ক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা বন্ধ করুন। ফোন, ল্যাপটপ, টিভি দেখা কমাতে হবে। নেহাত উপায় না থাকলে, মাঝে মাঝে অন্তত ব্রেক নিন। অন্যথায় মাথার যন্ত্রণা হতে বাধ্য।
5/10
বাইফোকালস, ট্রাইফোকালস, প্রগ্রেসিভ…ভিন্ন লেন্স পাওয়ার থেকেও মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। কাছের না দূরের দৃষ্টির জন্য চশমা নিচ্ছেন, তার জন্য ভিন্ন পাওয়ার থাকে লেন্সে, তা থেকেও সমস্যা হয় প্রথম প্রথম।
Continues below advertisement
6/10
দাম দিয়ে চশমার ঝাঁ চকচকে ফ্রেম কেনার আগে, তা মুখে ঠিকঠাক ফিট হচ্ছে কি না, দেখা প্রয়োজন। ফ্রেম ঢিলে হলে বা অস্বস্তি হয় যেমন। নাক ও কপালে খুব চেপে বসলে, চাপ থেকে মাথার যন্ত্রণা শুরু হয়।
7/10
হঠাৎ করে প্রেসক্রিপশন বদলে গেলে, নতুন চশমা করাতে হয়। কিন্তু সেই নতুন চশমার সঙ্গে মানিয়ে নিতে প্রথম প্রথম সমস্যা হয় চোখের পেশির। নতুন চশমার সঙ্গে মানিয়ে নিতে গিয়ে পেশি আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাতেও মাথার যন্ত্রণা বাড়ে।
8/10
নতুন চশমা আসার পর পুরনো চশমা আর পরবেন না। তবে হঠাৎ করে চশমা পাল্টালে সমস্যা হতে পারে। তাই পরিবর্তনটা হোক ধীরগতিতে। সময়ের সঙ্গে সমস্যা কেটে যাবে। প্রথমে দিনে কয়েক ঘণ্টা নতুন চশমা পরুন। কয়েক ঘণ্টা পরুন পুরনো চশমা। ধীরে ধীরে এই সময়সীমা বাড়ান। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ হলে, সয়ে যাবে নতুন চশমা।
9/10
চোখকে বিশ্রাম দিন। নতুন চশমা আসার পরই দীর্ঘক্ষণ সেটি পরে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। চোখকে বিশ্রাম দিতে ঘর অন্ধকার করে ১০ মিনিট অন্তত চোখ বন্ধ করে থাকুন। তবে দীর্ঘ সময় পরও যদি সমস্যা না দূর হয়, বরং মাথার যন্ত্রণা যদি বাড়ে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
10/10
ডিসক্লেইমার : প্রতিবেদনে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
Sponsored Links by Taboola