Skincare Tips: ব্রণ, চুলপড়া, একজিমা, মানসিক অসুস্থতার প্রভাব পড়ে ত্বকের উপরও
ত্বক ভাল রাখতে কম-বেশি রূপচর্চা করি আমরা। কিন্তু মন ভাল না থাকলে, হাজার ঘষামাজাতেও পাল্টাবে না কিছু, মত বিশেষজ্ঞদের।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষজ্ঞদের মতে, মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা থেকেও ত্বকে সমস্যা দেখা দেয়। মানসিক অশান্তির মধ্যে দিয়ে গেলে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল নির্গত হয় শরীরে। তা থেকে সমস্যা দেখা দেয়।
মানসিক চাপ এবং উৎকণ্ঠা থেকে কর্টিসল বেশি মাত্রায় নির্গত হয়। এর ফলে ত্বক তৈলাক্ত হয়ে ওঠে। রোমকূপগুলি তাতে বন্ধ হয়ে যায়। তা থেকে ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়।
একজিমার সমস্যা থাকলে, মানসিক সমস্যায় তা আরও বেড়ে যায়। এতে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা হারায় ত্বক। জ্বালাভাব, অ্যালার্জি আরও বেড়ে যায়।
একজিমার মতোই সোরাইসিসের সমস্যাও ত্বরাণ্বিত হয় মানসিক অশান্তির দরুণ। ত্বকের উপর লাল ছোপ দেখা দেয়।
রোসাসিয়া হলে মুখ লাল হয়ে যায়। ব়্যাশ বেরোয়। হাত বোলালে দানা দানা অনুভূত হয়। মানসিক চাপের দরুণ রক্তনালিগুলি স্ফীত হয়ে যায়। তাতেই মুখ জ্বালা করে, লাল হয়ে যায়।
মানসিক অশান্তিতে থাকলে হিস্টামিন নির্গত হয়। এতে ত্বক চুলকায়, ব়্যাশ বেরোয় এবং লাল হয়ে যায় ত্বক। একে বলে হাইভস।
মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা থেকে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দেয়। এই সময় ফলিকলগুলি অকার্যকর হয়ে পড়ে।
উৎকণ্ঠায় ভুগলে দরদর করে ঘামতে থাকি আমরা। বেশি মাত্রায় ঘাম হলে তাকে বলা হয় হাইপার হাইড্রোসিস। হাত-পা-ও ঘামে।
শুষ্ক ত্বকের নেপথ্যেও কাজ করে মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা। ত্বকের স্বাভাবিক কোমলতা হ্রাস পায়। এই সময় ত্বকের যত্নও নিই না আমরা। তাতে সমস্যা আরও বাড়ে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -