Pregnancy Test: মা হওয়ার চেষ্টা করছেন? প্রেগন্যান্সি টেস্ট ঠিক কখন করবেন জানা জরুরি

Health Tips: নিজের শরীরকে চিনুন। লক্ষণগুলির দিকে নজর রাখুন। ছবি: ফ্রিপিক।

ছবি: ফ্রিপিক।

1/10
প্রথম প্রথম মা হওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে নানাবিধ সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় আমাদের। বাড়ির লোক থেকে চিকিৎসক, অনেক সময় মন খুলে কথা বলতে পারি না। মনে নানা দ্বন্দ্ব চলে।
2/10
এমনকি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লেও, অনেক সময় বুঝতে পারি না আমার। তাই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে থাকি। কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
3/10
সেই লক্ষণগুলি বুঝতে পারে, তার উপর নজর রাখা অত্যন্ত জরুরি। সেই লক্ষণগুলি চোখে পড়লে তবেই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করুন।
4/10
দেরিতে ঋতুস্রাব হতে পারে। আবার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অন্য সমস্যার দরুণও অনেকের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। তবে সন্তানধারণের চেষ্টা চালানোর সময় যদি এক মাসের বেশি সময় ধরে ঋতুস্রাব না হয়, সেক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করুন।
5/10
অন্তঃসত্ত্বা হলে ঋতুস্রাবের ব্যথার মতো পেটে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। গর্ভাবস্থার একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে এমন অভিজ্ঞতা হয় কিছু মানুষের। ঋতুস্রাবের যে নির্ধারিত দিন, তার ঠিক আগে এমন হতে পারে। নির্ধারিত দিন কেটে যাওয়ার পরও যদি ঋতুস্রাব না হয়, সেক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন।
6/10
গর্ভাবস্থায় নারীশরীরে কিছু পরিবর্তন ঘটে। এই সময় ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের উৎপাদন বেশি হয়, যা ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য জরুরি। গর্ভধারণ করলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, যার দরুণ স্তনের আকার বড় বলে মনে হয়। ব্যথাও হতে পারে।
7/10
নিজেই অস্বাভাবিক বোধ করবেন। পেটব্যথা, স্তনব্যথার পাশাপাশি, বমি বমি ভাব, খাবারে অরুচি, ক্লান্তিভাব, ঘন ঘন প্রস্রাব পেলে সতর্ক হোন।
8/10
প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার জন্য গোড়াতেই হাসপাতালে ছুটতে হবে না। কিট কিনে বাড়িতেই পরীক্ষা করতে পারেন। নির্দেশ মেনে এগোলে ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রে ঠিকঠাক ইঙ্গিতই মেলে।
9/10
একমাস ঋতুস্রাব না হলে, পরের মাসে নির্ধারিত দিনের এক সপ্তাহ আগে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করাতে পারেন। এতে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়।
10/10
যৌন সম্পর্ক স্থাপনের কয়েক দিনের মধ্যে, ৫ দিনও হতে পারে বা ২ সপ্তাহ, প্রেগন্যান্সি টেস্ট করবেন না। এতে ভুল ইঙ্গিত মিলতে পারে। একবারের পরিবর্তে একাধিক বার প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন। সন্তানধারণের চেষ্টা করলে চিকিৎসকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করুন। তাঁর পরামর্শ মতোই এগোন। ডিসক্লেইমার : প্রতিবেদনে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
Sponsored Links by Taboola