Skin Care: এসেনসিয়াল অয়েল কীভাবে আপনার ত্বকের খেয়াল রাখবে? কোন ধরনের ন্যাচারাল অয়েলই বা ব্যবহার করা নিরাপদ?
ত্বকের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে দারুণ ভাবে কাজে লাগে বিভিন্ন ধরনের এসেনসিয়াল অয়েল। এই জাতীয় তেলের মধ্যে থাকে সুগন্ধ এবং প্রচুর গুণ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appনিয়মিত ভাবে এসেনসিয়াল অয়েল আপনি ত্বকে লাগাতে পারেন। তবে তার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।
এসেনসিয়াল অয়েল কখনই সরাসরি ত্বকে লাগানো উচিত নয়। ক্রিম বা ময়শ্চারাইজারের সঙ্গে মিশিয়ে তারপর এসেনসিয়াল অয়েল লাগাতে পারেন।
নিদেনপক্ষে এসেনসিয়াল অয়েল যুক্ত সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। এসেনসিয়াল দিয়ে ত্বকের পরিচর্যার পর আর কিছু লাগানোর প্রয়োজন নেই সেই মুহূর্তে।
এবার জেনে নেওয়া যাক ত্বকের পরিচর্যায় কোন কোন এসেনসিয়াল অয়েলের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই তালিকায় অনেক ধরনের এসেনসিয়াল অয়েল রয়েছে।
কোকোনাট অয়েল অর্থাৎ নারকেল তেল ভিত্তিক যেসমস্ত এসেনসিয়াল অয়েল রয়েছে তা ত্বকের পরিচর্যায় খুব ভালভাবে কাজ করে। ত্বকের জৌলুস ফেরাতে এবং আর্দ্রতা বজায় রাখতে ও রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
মূলত এসেনসিয়াল অয়েল বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপকরণ দিয়েই তৈরি হয়। আপনি চাইলে বাড়িতেও বানিয়ে নিতে পারেন।
চন্দনকাঠ থেকে তৈরি হয় এসেনসিয়াল অয়েল বা ন্যাচারাল অয়েল। এর সাহায্যে ত্বকের দাগছোপ দূর হয়। কোনও স্কিন ইরিটেশন বা ইনফেকশন হলে সেটয়া দ্রুত কমে যায়।
স্কিনের অ্যান্টি-এজিং অর্থাৎ ত্বকে বলিরেখার প্রভাব পড়তে দেয় না আমন্ড অয়েল। এর পাশাপাশি শিয়া বাটার যুক্ত এসেনসিয়াল অয়েল বা ন্যাচারাল অয়েল ত্বক আর্দ্র রাখে, দাগছোপ কালচে ভাব দূর করে।
ত্বকে কোন রোগ হলে কিংবা কেটে ছরে গেলে যে দাগ তৈরি হয় তা মেটাতে সাহায্য করে জোজোবা অয়েল। বিশেষ করে ওয়াক্সিংয়ের পর ত্বকে জোজোবা অয়েল লাগিয়ে নিলে ত্বক ভাল এবং মোলায়েম থাকে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -