Skin Care Tips: কখনই নয় ব্যবহার, ঘরোয়া মাস্ক থেকে আজই বাদ দিন এই উপাদান

রুক্ষ, শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে বাঁচতে এবং ত্বক হাইড্রেট করতে নারকেল তেল এবং অলিভ ওয়েল ব্যবহার করা হয়। তবে এই দুই তেল একসঙ্গে মাস্ক হিসেবে মাখলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে ত্বকের। 

যাঁদের তৈলাক্ত এবং ব্রণ হওয়ার প্রবণতা রয়েছে তাঁরা এই তেল মাখলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। দু ধরণের তেল একসঙ্গে ব্যবহারে ব্রণর আশঙ্কা বাড়ে। এতে সেবাম বাড়তে থাকে, ফলে তা থেকে ব্রণও হয়। 

প্রদাহ বিরোধী এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে অ্যাপল সিডার ভিনিগারে। যা কয়েক ফোঁটা ব্যবহার করা হয় মুখে। তবে মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বকের pH লেভেল ভারসাম্য থাকে না এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি এক্সফোলিয়েশনের কাজ করে। 

এর ফলে ত্বক শুকিয়ে যেতে থাকে। একাধিক ত্বকের সংক্রমণ দেখা যায়। এছাড়াও যাঁদের ইতিমধ্যেই ত্বকের কোনও সমস্যা রয়েছে তাঁদের এই উপাদান ব্যবহার না করাই ভাল।

ত্বকের ধরনের উপর নির্ভর করে আদৌ পাতিলেবু ব্যবহার করা যায় কিনা। এতে ভিটামিন C থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় ত্বকের ভাল করার থেকে খারাপ করে পাতিলেবু। 

ভিটামিন C  ত্বক উজ্জ্বল করতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বকে লালভাব, চুলকানি, শুষ্কতার আশঙ্কা থাকে। পাতিলেবুর ব্যবহারের পর রোদে বেরোলে ত্বক পুড়ে যেতে পারে। 

ত্বক পরিচর্যায় একাধিক ব্যবহারের পাশাপাশি অনেকেই বেকিং সোডা ব্যবহার করে থাকেন। যা আসলে ত্বকের ক্ষতি করে। ত্বকের স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব নষ্ট করে এই সোডা। 

এই উপাদানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্ষার। যা ত্বকে ব্যবহারে, রুক্ষতার সঙ্গে সঙ্গে লালভাব, চুলকানি হতে পারে। এছাড়াও আরও একাধিক ধরনের প্রদাহের আশঙ্কাও থাকে। তাই প্যাক তো নয়, সামান্য পরিমাণও ব্যবহার করা যাবে না। 

ত্বকের পোড়াভাব দূর করতে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন টুথপেস্ট। তাতে সাময়িকভাবে ত্বকে ঠান্ডা অনুভূতি হয়। তবে ত্বকের পরিচর্যায় এই উপাদান কার্যকরী নয়।

ডিসক্লেমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।