Tamarind benefits: লিভারের ক্ষমতা তুঙ্গে থাকে ! খাবেন না এড়াবেন ?

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে: শীতে উচ্চ রক্তচাপে অনেকেই ভোগেন। পাকা তেঁতুলের মধ্যে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

অ্যানিমিয়া দূর করে: রক্তে আয়রনের অভাবে অ্যানিমিয়া হয়। তেঁতুল শরীরের আয়রনের জোগান ঠিক রাখে। এর ফলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

ডায়ারিয়ার সমস্যা কমায়: ডায়ারিয়া হলে তার জের সারাদিন চলতে থাকে। তেঁতুলের মধ্যে প্রাকৃতিক ল্য়াক্সেটিভ রয়েছে। এটি ডায়ারিয়া দ্রুত সারিয়ে দেয়। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

লিভার ভাল রাখে: অ্যালকোহলসহ অন্যান্য ফাস্ট ফুডের জেরে লিভারে ফ্যাট জমতে শুরু করে। এই সমস্যার মোকাবিলা করতে তেঁতুল বড় ওস্তাদ। এটি লিভারের টক্সিক পদার্থকে ধুয়ে বার করে দেয়। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

ক্যানসার দূর করে: তেঁতুলের মধ্যে একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই উপাদানগুলি অক্সিডেটিভ ক্ষতি কমায়। ফলে ক্যানসারের আশঙ্কা কমে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

ত্বকের যত্ন: ভিটামিন সি-এর গুণে সমৃদ্ধ তেঁতুল। এর গুণে শীতেও ত্বকের জেল্লা অটুট থাকে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

গর্ভাবস্থায় যত্ন: গর্ভাবস্থায় শরীরে আয়রন ও ফোলেটের দরকার হয়। এই দুই উপাদান সরবরাহ করে তেঁতুল। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

চুলের যত্ন: ত্বকের পাশাপাশি চুলেরও যত্ন নেয় তেঁতুল। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন ও একাধিক খনিজ পদার্থ স্ক্যাল্প ও চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: তেঁতুলের মধ্যে রয়েছে একাধিক ফ্ল্যাভনয়েড, ক্যারোটিন ও ভিটামিন। এই উপাদানগুলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক)

হার্ট ভাল রাখে: শীতকালে রক্তচাপের জন্য হার্ট অ্যাটাকের হার বেড়ে যায়। রক্তচাপ সামাল দিয়ে হার্ট ভাল রাখে তেঁতুল। (ছবি সৌজন্য: ফ্রিপিক) (ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।