Dental Health: অজান্তে দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করছেন না তো! ক্ষয়রোধ করতে অবশ্যই মেনে চলুন এই উপায়গুলি
দাঁতের সমস্যায় কমবেশি আমরা সকলেই ভুগি। ছোপ ধরা, যন্ত্রণা থেকে দাঁতের ক্ষয়, যে কোনও বয়সেই দেখা দিতে পারে দাঁতের সমস্যা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দাঁতের ক্ষয়ের জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। আমাদেরকিছু বদভ্যাসেই দাঁতের ক্ষয় হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appরূপচর্চা, শরীরচর্চা নিয়ে মাথা ঘামালেও, দাঁতের স্বাস্থ্য নিয়ে সেভাবে চিন্তিত নই আমরা। যে কারণে দিনে দু’বার নিয়ম করে দাঁত মাজা বা ফ্লসিংয়ের দিকে নজর দিই না আমরা। এর ফলে খাবারের অবশিষ্টাংশ রয়ে যায় দাঁতে। ব্যাকটিরিয়া হানা দেয় সহজেই।
খুব বেশি মিষ্টি খেলে বা মিষ্টি পানীয় পান করলে ত্বরান্বিত হয় দাঁতের ক্ষয়। কারণ এতে ব্যাকটিরিয়াকে খাবারের জোগান দিই আমরা।
নিয়মিত দাঁতের চিকিৎসক না দেখানোও বদভ্যাস। পেশাদাররা দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল বোঝেন। সেই মতো দাঁত পরিষ্কার করে দেন। আবার কোনও রোগ বাসা বাঁধলে, গোড়াতেই তা ধরে ফেলেন।
ধূমপান বা তমাকজাত দ্রব্যের সেবনে দাঁত ক্ষয়ে যায়। মাড়িতেও এর প্রভাব পড়ে। কারণ তামাকজাত দ্রব্যে ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে, যা দাঁত এবং মাড়ির ক্ষতি করে।
মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে মুখের ভিতরের অংশ শুকিয়ে যায়। থুতু বা লালার উৎপাদন হয় না স্বাভাবিক নিয়মে। তার জেরেও ক্ষতি হয় দাঁতের।
তাই দাঁত ভাল রাখতে দিনে অন্তত দু’বার দাঁত মাজার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা, সকালে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে। ফ্লুওরাইড রয়েছে এমন মাজন কিনুন। ব্রাশ হোক নরম।
দাঁতের মাঝে খাবারের অবশিষ্টাংশ আটকে থাকলে, তা বের করতে ফ্লসিং জরুরি। মিষ্টি খাবার এবং পানীয় এড়িয়ে চলুন যতটা সম্ভব।
দিনভর মুখ চলতে থাকে আমাদের অনেকেরই। চকোলেট, চিপস, সোডা, কিছুই বাদ যায় না। এই অভ্যাস ছাড়তে হবে। তার পরিবর্তে ফল, শাক-সবজি বা চিজ খেতে পারেন। খাওয়ার পর ভাল করে কুলকুচি করে নিন।
দাঁতের ডাক্তারের কাছে যেতে হবে নিয়মিত। কোনও সমস্যা দেখা দিলে, খোলাখুলি আলোচনা করুন। তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -