Toothbrush Facts: চিনেই প্রথম আবিষ্কার, প্রতি বছর ৮৫ কোটি ডলারের ব্যবসা, টুথব্রাশ সম্পর্কে এই তথ্যগুলি জানেন!
চারপাশ সম্পর্কে জ্ঞান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পরিচয় তার সঙ্গে। তার পর আজীবনের সঙ্গী। কিন্তু বাড়ির এককোণের দেওয়ালে পড়ে থাকা টুথব্রাশ নিয়ে কখনও মাথা ঘামিয়েছেন কি কখনও! না জানলে জেনে নিন টুথব্রাশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপ্রাচীন মিশর এবং ব্যাবিলন সভ্যতায় দাঁতমাজার চল ছিল। ১৪৯৮ সালে চিনেই প্রথম রেডিমেড টুথব্রাশের উদ্ভব। দাঁতমাজার জন্য হ্যান্ডলের উপর বসানো ছিল শূকরের লোম।
আপনি যখন জ্বর-সর্দি বা ভাইরালে ভোগেন, সেই সময় ব্রাশ ব্যবহার করলে, তাতেও জীবাণু বাসা বাঁধে। তাই অসুস্থ অবস্থায় ব্যবহার করা ব্রাশ আর মুখে না দেওয়াই ভাল।
ইলেকট্রিক ব্রাশ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে আমাদের মনে। কিন্তু এমনি ব্রাশের তুলনায় ইলেকট্রিক ব্রাশ ভিতরের অংশ পর্যন্ত ভাল পরিষ্কার করে।
ব্রাশের তন্তু মানুষ বিশেষে পছন্দ-অপছন্দ রয়েছে। তবে নরম তন্তুযুক্ত ব্রাশ ব্যবহারের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এতে মাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।
প্রতি তিন-চার মাস অন্তর টুথব্রাশ বদলানো উচিত। কিন্তু ৭৫ শতাংশ মানুষই এই নিয়ম মানেন না বলে সমীক্ষায় জানা গিয়েছে।
কোন রংয়ের টুথব্রাশ ব্যবহারের চল বেশি জানেন! নীল। একজন মানুষ গোটা জীবনকালে গড়ে ১ হাজার ঘণ্টা দাঁত মাজতে ব্যয় করেন।
শুধু দাঁত মাজার জন্যই নয়, জিভ পরিষ্কারও করা যায় টুথব্রাশ দিয়ে। অনেকে ব্রাশের তন্তু দিয়েই জিভ পরিষ্কার করেন। কিছু সংস্থা যদিও খাঁজ খাঁজ করে কেটে রাখে তন্তুর পিছনের অংশ।
ট্রেন্ডি বলেই যেমন তেমন ব্রাশ কিনবেন না বাজারে গিয়ে, বিশেষ করে মাথার অংশ বড় এমন টুথব্রাশ না কেনাই ভাল। সহজেই হাতে ধরা যায়, মুখের ভিতর পর্যন্ত পরিষ্কার করা যায়, এমন টুথব্রাশ ব্যবহার করা উচিত।
টুথব্রাশ কিনতে গোটা পৃথিবীর মানুষ বছরে ৮৫ কোটি ডলারের বেশি খরচ করেন। বহু জিনিসের সঙ্গে টুথব্রাশ বিনামূল্যে পাওয়া গেলেও, টুথব্রাশ নির্মাণকারী সংস্থাগুলি ভালই পসার জমিয়েছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -