Dehydration: খিটখিটে মেজাজ, শুকিয়ে যাচ্ছে মুখ! ডিহাইড্রেশন নয় তো? কীভাবে সমাধান?
হাঁসফাঁস গরমে জেরবার। চৈত্রেই তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি। আর এই পরিস্থিতিতে সবথেকে বেশি যে সমস্যা দেখা যায়, তা হল ডিহাইড্রেশন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appশরীর থেকে অতিরিক্ত তরল বেরিয়ে যাওয়ার জেরে ডিহাইড্রেশন হয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতার জেরে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকারিতা নষ্ট হয়। কীভাবে বুঝবেন ডিহাইড্রেশন হয়েছে কিনা।
ডিহাইড্রেশনের জেরে তেষ্টা পায় ঘন ঘন। মুখ এবং ঠোঁট শুকিয়ে যায় শরীরে জলের অভাবে।
ডিহাইড্রেশনের জেরে রক্তের ঘনত্ব এবং কোষে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছয় না। যার জেরে ক্লান্ত লাগে।
মাইগ্রেনের সমস্যা ডিহাইড্রেশন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। শরীরে পর্যাপ্ত জলের অভাবে মাথা যন্ত্রণার সমস্যা হয়। ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবে পেশির ব্যথাও বাড়ে। এমনকী ডিহাইড্রেশনের ফল হতে পারে বিরক্তিও।
এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিক না দিক, সারাবছর তো বটেই বিশেষ করে গরমে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। ডিহাইড্রেশন যাতে আগেভাগেই রোখা যায় তার মানতে হবে সহজ টিপস।
দিনভর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানীয় পান করতে হবে। বিশেষ করে জল। কোনওরকম শারীরিক বাধা না থাকলে সারা দিনে ৮ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্যমাত্রা নিতে হবে। মূত্রত্যাগের সময় নজর দিতে হবে তার রঙের দিকে। গাঢ় হলুদ রঙের মূত্র ডিহাইড্রেশেন লক্ষণ।
সারাদিন তো বটেই শরীরচর্চার আগে, পরে এবং শরীরচর্চা করার সময় জল পান করতে হবে। পাশাপাশি অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তবে শুধু জল বা অন্যান্য পানীয় পান করলেই হবে না। নজর দিতে হবে ডায়েট চার্টে। এই সময়ে এমন শাক-সবজি, ফল খেতে হবে যাতে জলের পরিমাণ বেশি রয়েছে।
কাজের স্বার্থে বা প্রয়োজনে অনেক সময় দিনভর ঘুরতে হয় বাইরে। রোদের মধ্যে কাজের মাঝে নিতে হবে বিরতি। কিছুক্ষণ সময় কাটাতে হবে ছায়ায়। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানীয় পান করতে হবে।
কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় পদ্ধতি ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -