Raisin Water Benefits: সকাল সকাল এক গ্লাস কিশমিশ ভেজানো জল পান, মিলবে ফল হাতেনাতে
ওজন কমাতে বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তবে সবথেকে বেশি উপেক্ষিত হয় হাতের কাছে থাকা সহজ উপাদানগুলি। যার মধ্যে অন্যতম কিশমিশ ভেজানো জল।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিশমিশে রয়েছে ফ্রুক্টোজ়। যা প্রতিদিনের ডায়েটে রাখা যায়। একইভাবে কিশমিশে ভেজানো জলও উপকারী। এই জল গরমকালে মিষ্টি পানীয় হিসেবে পান করা যায়। এতে ক্যালোরি কম হওয়ায় স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকারক নয়।
কিশমিশে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। একইসঙ্গে কিশমিশ ভেজানো জল গরম কালে শরীরের প্রয়োজনীয় তরলের ঘাটতি কমায়।
কিশমিশে রয়েছে একাধিক ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ। যার মধ্যে আছে আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন B। কিশমিশ ভেজানো জল পান ক্যালোরি ছাড়াই একাধিক পুষ্টি মিলতে পারে।
অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতে পারে কিশমিশে ভেজানো জল। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস কিশমিশ জল পানে দূর হতে পারে অ্যাসিডিটি।
এই জলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। সারাদিনে এক গ্লাস এই জল পান করা যায়।
কিশমিশের জল হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং রক্ত বিশুদ্ধ করে। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূরে করতে পারে।
হজম ক্ষমতা বাড়াতে পারে এই জল। বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে পারে।
কীভাবে এই জল তৈরি করবেন? প্রতিদিন সকালে এই জল পান করা যায়। আগের রাতে ৫ থেকে ৬টা কিশমিশ ভাল করে ধুয়ে এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেয়ে নিন।
কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় পদ্ধতি ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -