Health Tips: সুস্থ থাকতে তিরিশের পর এই খাবারগুলি মহিলাদের খাওয়া দরকার
বয়স তিরিশের কোঠায় পৌঁছলেই নানা অসুখ দেখা দেয়। হাড়ের অসুখ থেকে দৃষ্টিশক্তিতে প্রভাব পড়া।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমেনোপজ থেকে হরমোনের নানা সমস্য়া দেখা দেয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই সময়টায় অসুখের মাত্রা একরকম, মহিলাদের ক্ষেত্রে আবার কিছুটা আলাদা।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বয়স তিরিশ হলেই মহিলাদের নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। এই সময়ে অন্যান্য অসুখের পাশাপাশি ব্যাপক হারে বাড়ে অ্যানিমিয়ার সমস্যা। এছাড়াও দেখা দিতে পারে অস্টিওপোরোসিস। তাই এই সময়ে মহিলাদের (Womens Health) কোন কোন খাবার খাওয়া দরকার, সে সম্পর্কে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের বয়স তিরিশ পেরোলেই রাগি, জোয়ার, বাজরা, মিলেটের মতো শষ্যদানা খাবারের তালিকায় রাখা দরকার।
এই সময়ে সুস্থ থাকতে এবং বিভিন্ন অসুখ প্রতিরোধে বাড়াতে হবে প্রোটিনজাতীয় খাবারের পরিমাণ। পেশি, ত্বক, হাড়, চুল সুস্থ রাখতে খুবই প্রয়োজন প্রোটিনের। এর জন্য প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখতে হবে বিনস, সোয়াবিন, বাদাম, মুরগির মাংস, মাছ, ডিম প্রভৃতি।
স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাড। সামুদ্রিক মাছে এই উপাদান ভরপুর থাকে। স্যামন, টুনা, সার্ডিন এবং আরও বেশ কিছু সামুদ্রিক মাছে থাকে এই উাপাদান। তাই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি পূরণ করতে নিয়মিত খাবারের তালিকায় এগুলি রাখা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি খেতে হবে বাদাম, আখরোট, চিয়া সিডস, কুমড়োর দানা প্রভৃতি।
পেশি মজবুত রাখতে খুবই দরকারী ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়ামের। প্রাকৃতিক উপায়ে ভিটামিন ডি পাওয়ার সবথেকে সহজ উপায় সূর্যের আলো। মহিলাদের সারাদিনে ১০০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়ামের দরকার হয়। পালং শাক, মাছ,. টোফু, আমন্ড বাদাম এবং কমলালেবুর রস ও সেরেলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন ডি।
এছাড়াও খাবারের তালিকায় রাখতে হবে আয়রনজাতীয় খাবার, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেলসের মতো উপাদানগুলি।
প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে অবশ্যই। এছাড়াও টাটকা ফল, সব্জি রাখতে হবে খাবারের তালিকায়। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি তাঁরা পরামর্শ দিচ্ছেন, চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়ার।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -