Forehead Wrinkles: সময়ের আগেই ভাঁজ কপালে? সামান্য কিছু পদক্ষেপেই মিলতে পারে রেহাই
বয়সবৃদ্ধির সঙ্গে চেহারায় বলিরেখার আবির্ভাব স্বাভাবিক। অনেক ক্ষেত্রে আবার সময়ের আগেই বলিরেখা দেখা দেয়। বিশেষ করে কপালের উপর গজিয়ে ওঠা সমান্তরাল রেখাগুলি রাতের ঘুম কেড়ে নেয় আমাদের। ছবি: ফ্রিপিক।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমোটা টাকা খরচ করে, ছুরি-কাঁচির সাহায্যে বলিরেখাকে ঠেকিয়ে রাখতে সক্ষম হন তারকারা। কিন্তু সাধারণ মানুষের পকেটের রেস্ত তেমন নয়। তবে কিছু একেবারে মুক্তি না মিললেও, বলিরেখার হাত থেকে সাময়িক ত্বককে রক্ষা করা সম্ভব। ছবি: ফ্রিপিক।
এক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে অবশ্যই। একদিনের বিরতি নেওয়াও চলবে না। তাহলেই দেখবেন ত্বক একেবারে ঝকঝকে এবং মসৃণ হয়ে উঠছে। ছবি: ফ্রিপিক।
কপালে বলিরেখার আবির্ভাব ঘটলে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিতেই হবে। জীবনযাপনে আনতে হবে কিছু পরিবর্তন। এর মধ্যে প্রথমেই পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান করতে হবে। জলশূন্যতা ত্বকের গঠন ভেঙে দেয়, কোলাজেনের ক্ষয় হয়, টান টান ভাব থাকে না।পর্যাপ্ত জলপানে এই সমস্যা থাকবে না। ছবি: ফ্রিপিক।
ভাল ময়শ্চারাইজার অবশ্যই ব্যবহার করুন। ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার কিনতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। হায়লুরোনিক অ্যাসিড যুক্ত ময়শ্চারাইজার ত্বকের টান টান ভাব ধরে রাখে। ছবি: ফ্রিপিক।
ক্লেনজিং পণ্য ব্যবহার করেন যদি, সেক্ষেত্রে হালকা ক্লেনজার ব্যবহার করা কাম্য। এতে ত্বকের স্বাভাবিক সিক্ত ভাবে নষ্ট হয় না। শুষ্ক হয়ে ওঠে না ত্বক। ত্বক যত শুষ্ক হবে, ততই স্পষ্ট বোঝা যাবে বলিরেখা। ছবি: ফ্রিপিক।
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন সব সময়। এতে সময়ের আগে বার্ধক্য থাবা বসাতে পারবে না চেহারায়। সানস্ক্রিন সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও ত্বককে রক্ষা করে। ছবি: ফ্রিপিক।
ভিটামিন সি এবং রেটিনল যুক্ত প্রসাধনী ত্বকের পরিচর্যায় রাখতে পারেন। এতে প্রাকৃতিক উপায়ে কোলাজেনের প্রতিরোধ গড়ে ওঠে। ত্বক হয় মসৃণ, বলিরেখা থেকে মুক্ত। ছবি: ফ্রিপিক।
শরীরচর্চার মতো চেহারার ব্যায়ামও হয়। এক্ষেত্রে মুখের পেশি ব্যায়াম অভ্যাস করতে হয়। কপাল, গাল, চিবুক, সবেরই আলাদা আলাদা ব্যায়াম রয়েছে। বিশেষজ্ঞের থেকে শিখতে হবে। ছবি: ফ্রিপিক।
বলিরেখা ঠেকাতে হলে ধূমপান, মদ্যপানের অভ্যাসও ছাড়তে হবে। একবারে ছাড়তে না পারলেও, কমিয়ে দিতে হবে। ডায়েটে রাখুন পুষ্টিকর খাবার, বিশেষ করে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট যুক্ত খাবার। ছবি: ফ্রিপিক। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -