Snowfall in Kashmir: খরা কাটিয়ে স্বমহিমায় ধরা দিল ভূস্বর্গ, তুষারপাতের জেরে কাশ্মীর এখন ছাইরঙা
দীর্ঘ খরা কাটিয়ে আসল রূপ ফিরে পেল ভূস্বর্গ কাশ্মীর। জানুয়ারির শেষে প্রকৃতি মুখ তুলে চাইল। তুষারের চাদরে ঢেকে গেল গোটা উপত্যকা। ছবি: পিটিআই।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appদেরিতে হলেও তুষারপাতের জেরে আশার আলো দেখছেন উপত্যকার বাসিন্দারা। ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ফের রবিশস্য এবং ফলচাষ সম্ভব হবে বলে আশাবাদী তাঁরা। কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
এর আগে, তুষারপাত না হওয়ায় দলে দলে মানুষজন হোটেল বুকিং বাতিল করেছিলেন। তুষারপাতের পর পর্যটন ব্যবসা আবার চাঙ্গা হয়ে উঠবে বলেও আশাবাদী ব্যবসায়ীরা। ছবি: পিটিআই।
ইতিমধ্যেই তার ইঙ্গিতও মিলতে শুরু করেছে। গুলমার্গ, সোনমার্গে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। রাস্তাঘাট সব ঢেকে গিয়েছে তুষারে। কুপওয়ারা, বন্দিপোরা, বরামুল্লা, গান্দেরওয়াল, শোপিয়ান, কুলগাম এবং অনন্তনাগেও তুষারপাতে আগামী কয়েক দিন তুষারপাত চলবে। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
এমনিতেই এবছর দেরিতে শীতের আগমন ঘটেছে। তার পর বাংলা-সহ একাধিক রাজ্যে জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়লেও, কাশ্মীর বঞ্চিত ছিল। এক সময় দিল্লির চেয়েও তাপমাত্রা বেশি হয়ে যায় সেখানে। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
সেই পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পরিবেশপ্রেমীরা। আবহাওয়া দফতরও জানায়, প্রকৃতির খামখেয়ালি আচরণের জন্যই তুষারপাত থেকে বঞ্চিত। গ্রীষ্মেও পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে আবহাওয়ার। আগে কখনও তুষারপাতে এত দেরি হয়নি। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
কাশ্মীরের এই পরিস্থিতি নিয়ে অশনি সঙ্কেত দেন পরিবেশবিদরাও। আবহবিদ এম রাজীবন জানান, কাশ্মীরের এমন পরিস্থিতির জন্য জলবায়ু পরিবর্তনই দায়ী বলে মত বিশেষজ্ঞদের। আবহবিদ এম রাজীবন, যিনি কেন্দ্রীয় সরকারের ভূবিজ্ঞান মন্ত্রকের সচিবও ছিলেন এক সময়, তিনি জানিয়েছেন, তুষারপাতের নেপথ্যে পশ্চিমি ঝঞ্ঝার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। সমতলে বৃষ্টি, পাহাড়ে তুষারপাত, সব কিছু ঘটে তারই দৌলতে। কিন্তু এ বছর তেমন কিছু ঘটেনি। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্যই এমন পরিস্থিতি বলে জানান রাজীবন। তিনি জানান, আগামী ৩০-৪০ বছর এই অবস্থা বজায় থাকলেও অবাক হওয়ার মতো কিছু নেই। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
তবে খরা কাটিয়ে অবশেষে মুখ তুলে চাইল প্রকৃতি। কাশ্মীরে তুষারপাত ঘটল, তাতে আনন্দে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন স্থানীয় মানুষজন। বাচ্চাদের বরফ নিয়ে খেলতেও দেখা যায়। ছবি: পিটিআই।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -