Deadly Earthquakes: চোখের পলকে নিশ্চিহ্ন চারপাশ, কয়েক হাজার থেকে কয়েক লক্ষ, দু’দশকে বার বার ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড বিশ্ব
পর পর ভূমিকম্পে ছিন্নভিন্ন তুরস্ক। ইতিমধ্যেই ৪ হাজার পেরিয়ে গিয়েছে মৃত্যু। হাহাকার পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকিন্তু এই প্রথম নয়,২০০০ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত এমন একাধিক বিধ্বংসী ভূমিকম্পের সাক্ষী থেকেছে গোটা বিশ্ব, যার কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ।
২২ জুন, ২০২২: তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে আফগানিস্তান। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৬.১। তাতে মৃত্যু হয় ১১০০-র বেশি মানুষের।
১৪ অগাস্ট, ২০২১: ৭.২ তীব্রতায় ভূমিকম্প হয় হাইতি-তে। তাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় গোটা দেশ। মৃত্যু হ ২২০০-র বেশি মানুষের।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮: ৭.৫ তীব্রতায় কেঁপে ওঠে ইন্দোনেশিয়া। সবমিলিয়ে ৪ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয় তাতে।
২৪ অগাস্ট, ২০১৬: ৬.২ তীব্রতার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মধ্য ইতালি। তাতে ৩০০-র বেশি মানুষ মারা যান।
২৫ এপ্রিল, ২০১৫: বিধ্বংসা ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড হয়ে যায় পড়শি দেশ নেপাল। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৭.৮। তাতে মৃত্যু হয় ৮ হাজার ৮০০-র বেশি মানুষের।
১১ মার্চ, ২০১১: ভূমিকম্প প্রবণ দেশের মধ্যে পড়ে জাপান। ৯.০০ তীব্রতায় লন্ডভন্ড হয়ে যায় দেশটি। তাতে মারা যান ২০ হাজারের বেশি মানুষের।
১২ জানুয়ারি, ২০১০: কয়েক হাজার নয়, ৩ লক্ষ ১৬ হাজার মানুষ মারা যান হাইতিতে। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৭.০।
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০৯: রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৭.৫। ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় মারা যান ১১০০-র বেশি মানুষ।
১২ মে, ২০০৮: ৭.৯ তীব্রতায় ভূমিকম্প ঘটে চিনে। মূলত পূর্বের সিচুয়ান প্রদেশই লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ৮৭ হাজার ৫০০ মানু, মারা যান তাতে।
২৬ মে, ২০০৬: ভূমিকম্পস্থল ছিল ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপ। ৫ হাজার ৭০০-র বেশি মানুষ মারা যান।
৮ অক্টোবর, ২০০৫: এ বারে ভূমিকম্পস্থল ছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীর। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৭.৬। তাতে মারা যান ৮০ হাজারের বেশি মানুষ।
২৮ মার্চ, ২০০৫: ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীর তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে। তীব্রতা ছিল ৮.৬। মারা যান ১৩০০-র বেশি মানুষ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪: ভারত মহাসাগরে ভূমিকম্প ঘটে। তার জেরে কেঁপে ওঠে ইন্দোনেশিয়া। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৯.১। মারা যান ২ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৩: ৬.৬ তীব্রতায় কেঁপে ওঠে ইরানের দক্ষিণ-পূর্ব অংশ। ৫০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যান।
২১ মে, ২০০৩: মারা যান ২২০০-র বেশি মানুষ। ৬.৮ তীব্রতা ছিল রিখটার স্কেলে। কেঁপে ওঠে আলজিরিয়া।
২৫ মার্চ, ২০০২: উত্তর আফগানিস্তান কেঁপে ওঠে তীব্র ভূমিকম্পে। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৬.১। মারা যান ১ হাজারের বেশি মানুষ।
২৬ জানুয়ারি, ২০০১: তীব্র ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড হয়ে যায় ভারতের গুজরাত। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৭.৭। মারা জান ২০ হাজারের বেশি মানুষ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -