Swami Vivekananda Quotes: শিখিয়ে চলেছেন প্রতি মুহূর্তে, আজও সমান প্রাসঙ্গিক বিবেকানন্দের জীবন ও সমাজ ভাবনা
ইদানীং কালে রাজনীতিতে তাঁকে নিয়ে টানাটানি শুরু হলেও, শুধুমাত্র আধ্যাত্মিক জাগরণ নয়, সমাজ-সংসারের অপপ্রথার বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করেছেন স্বামী বিবেকানন্দ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপশ্চিমি দুনিয়াকে বেদান্ত, যোগচর্চার সঙ্গে পরিচিত তোলার কৃতিত্ব বিবেকানন্দেরই। শিকাগো ধর্মসভায় হিন্দুধর্মের মাহাত্ম্য বর্ণনা করেছিলেন যেমন, তেমনই ধর্মের সংহতি-স্থাপনের মাধ্যমে, জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে ভবিষ্যতের ভারতের স্বপ্ন বুনেছিলেন তিনি।
মাত্র ৩৯ বছর বয়সে প্রয়াত হলেও, জীবনযুদ্ধে প্রতি মুহূর্তে আজও পথ প্রদর্শকের ভূমিকা পালন করে চলেছেন বিবেকানন্দ। ব্যক্তিগত জীবনে, বৃহত্তর ক্ষেত্রে আজও প্রাসঙ্গিক তিনি। বিবেকানন্দকে বুঝতে হলে কায়েমি স্বার্থ পরিত্যাগ করা জরুরি। তবেই তাঁর প্রতিটি উক্তির মর্ম অনুধাবন করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে জীবনে চলার পথে পাথেয় হতে পারে বিবেকানন্দের কিছু উক্তি।
“ধর্মের সংহতি স্থাপনই ভবিষ্যৎ ভারত গড়িবার প্রথম সোপান। ঐক্য এবং জাতির কল্যাণে পরস্পরের সর্ববিধ মতভেদ ও অকিঞ্চিৎকর কলহ আমাদের বর্জন করিবার সময় আসিয়াছে। বহু দিকে বিকীর্ণ আধ্যাত্মিক শক্তিসমূহের সম্মিলন দ্বারাই ভারতে জাতীয় ঐক্যের প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে।”
“গোটা দিন যদি কোনও সমস্যার মুখোমুখি না হও, তাহলে বুঝতে হবে তুমি ভুল পথে চলেছো।
“নিজেকে দুর্বল ভাবাই সবচেয়ে বড় পাপ। নিজের উপর আস্থা না থাকলে, ঈশ্বরের উপর আস্থা তৈরি হয় না।”
“উঠে দাঁড়াও! জেগে ওঠো! লক্ষ্যে পৌঁছনো না পর্যন্ত থেমো না।”
“কারও সমালোচনা কোরো না। পারলে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিও। না পারলে হাতজোড় করে নাও, ভ্রাতৃসমকে আশীর্বাদ করে তাকে নিজের রাস্তায় যেতে দাও।”
“নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট একটি কাজেই হাত দাও। বাকি সবকিছু বাদ দিয়ে সেই কাজে নিজের আত্মা সমর্পণ করে দাও।”
“মনের মতো কাজ পেলে অতি বড় মূর্খও তা করতে পারে। যে কোনও কাজকে নিজের মনের মতো করে নিতে পারে যে, সে আসল বুদ্ধিমান। কোনও কাজই ছোট নয়।”
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -