Kshama Bindu Marriage: নিজেই নিজেকে বিয়ে! দেখুন ক্ষমার বিয়ের নানা মুহূর্ত
সবচেয়ে বেশি ভালবাসেন নিজেকে। নিজের পছন্দ অনুযায়ী নিজের সঙ্গেই থাকতে চান। তাই নিজেই নিজেকে বিয়ে করবেন। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appইনি ক্ষমা বিন্দু। গুজরাতের ভাদোদরার বাসিন্দা। একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ক্ষমা বিভিন্ন সামাজিক কাজেও যুক্ত। -ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
নিজেই নিজেকে ভালবাসেন বলেই নিজেই নিজেকে বিয়ে করতে চেয়েছেন। এর নাম সোলোগ্যামি। বিদেশে এমন উদাহরণ মিললেও, ভারতে হয়তো এমন ঘটনা প্রথম।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
প্রথমে ঠিক হয়েছিল ১১ জুন বিয়ে হবে। ভাদোদরার গোত্রিতে একটি মন্দিরে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। হিন্দুমতে বিয়ের সব নিয়ম মেনেই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেই বিভিন্ন সংগঠনের তরফে এর বিরোধিতা করা হয়। -ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
কোনওরকম বিতর্ক এড়াতে ওই দিনের আগেই বিয়ে করে নেন তিনি। ৯ জুন ভাদোদরায় তাঁর বাড়িতেই বিয়ে সারেন। শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ছিলেন ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
বিয়ের সাজ, গায়ে হলুদ থেকে শুরু করে সব নিয়মই পালন করেছেন ক্ষমা বিন্দু। বাড়িতেই হয় সবরকম প্রথা। তার ছবিও তোলা হয়।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
মেহেন্দিতে সেজেছিলেন ক্ষমা বিন্দু। বিয়ের সাজে তুলেছেন একাধিক ছবিও। সেগুলি শেয়ার করেছেন তাঁর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলে। -ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
আগেই তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি কখনও বিয়ে করতে চাননি। কিন্তু বিয়ের কনে হতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই কারণেই নিজেই নিজেকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন গুজরাতের ভাদোদরার বাসিন্দা বছর চব্বিশের ক্ষমা বিন্দু। তঁর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল বলছে তিনি পেশায় একজন ডিজিটাল ক্রিয়েটার।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
ক্ষমা জানিয়েছেন, নিজের সত্ত্বাকে সম্পূর্ণ রূপে মেনে নেওয়া হবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে। ক্ষমার মতে, একজন আর একজনে ভালবেসে বিয়ে করেন। তিনি নিজেকে ভালবাসেন সেই কারণেই তিনি নিজেই নিজেকে বিয়ে করতে চলেছেন। এই বিয়ে করে, তিনি নিজের জন্য কাজ করা, নিজের খেয়াল রাখার অঙ্গীকার নেবেন।-ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
তাঁর এই সিদ্ধান্তে তাঁর বাবা-মার সমর্থন রয়েছে, তাঁরা আশীর্বাদ করেছেন বলে জানিয়েছেন ক্ষমা। বিশ্বে নানা জায়গায় এমন বিয়ের ঘটনা দেখা গিয়েছে। যাঁরা এই প্রথাকে সমর্থন করেন, তাঁরা বলে থাকেন, নিজের গুরুত্বকে সবচেয়ে উপরে রেখে খুশি থাকতেই এমন বিয়ে গুরুত্বপূর্ণ। -ছবি: ক্ষমা বিন্দুর ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -