Pollution and Coughing: অল্প ক্ষণ থাকে কখনও, কখনও বা দীর্ঘস্থায়ী হয়, দূষণ থেকে কাশি হয় কেন?
পরিবেশ দূষণের প্রভাব এক এক জনের উপর এক এক রকমের। কারও চোখ জ্বালা করে, কারও হাঁচি, কারও কাশি, কারও আবার শ্বাসকষ্ট হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএর মধ্যে কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। কারও ক্ষেত্রে কাশির সমস্যা স্বল্পমেয়াদি হয়, কারও ক্ষেত্রে আবার দীর্ঘস্থায়ী।
কিন্তু দূষণের প্রভাবে কেন কাশি হয় আমাদের? এর নেপথ্যে রয়েছে বিজ্ঞানসম্মত কার্যকারণ।
চিকিৎসকদের মতে, দূষণের মধ্যে বেরোলে আমাদের গলায় বা শ্বাসনালিতে দূষিত উপাদান বা ক্ষতিকর গ্যাস প্রবেশ করে। সেই থেকেই কাশি হয়।
জীবাণু, ধুলো, কফ গলায় অস্বস্তি তৈরি করে। শরীর যখন তার প্রতিক্রিয়া জানায়, তাতেই কাশি হয় আমাদের। চোখের পাতা ফেলা, হাঁচির মতো কাশিও আসলে আমাদের শরীরকে রক্ষা করে।
দূষণের জেরে কাশি হলে, বাতাসের ভাসমান ধূলিকণা এর জন্য দায়ী হয়, যাকে পিএম ২.৫ বলে অভিহিত করা হয়।
শরীরে এই অবাঞ্চিত ধূলিকণা প্রবেশ করলে, তড়িঘড়ি প্রতিক্রিয়া জানায় শরীর। গলা খুশখুশ করতে শুরু করে। মস্তিষ্কে সিগনাল পৌঁছে যায় নিমেষে।
এর পর মস্তিষ্ক থেকে বুকের পেশি এবং তলপেটে বায়ু নির্গমনের বার্তা এসে পৌঁছয়, যাতে অবাঞ্চিত উপাদানকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া যায়।
তাই দূষিত পরিবেশে কাশি হওয়া স্বাভাবিক। তবে কিছু ক্ষণ হয়ে বন্ধ হয়ে যেতে পারে কাশি। আবার অনেক ক্ষণ ধরেও চলতে পারে।
কিন্তু স্বাভাবিকের থেকে বেশি সময় ধরে কাশি চললে, ফ্যাকাশে অথবা রক্তিম কফ উঠে এলে হাত গুটিয়ে বসে থাকা উচিত নয়। অবিলম্বে যোগাযোগ করতে হবে চিকিৎসকের সঙ্গে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -