এর আগে অশ্বিনের পাঁচ এবং ইশান্ত ও শামির জোড়া শিকারের ধাক্কায় ধস নামে ক্যারিবিয়ান ইনিংসে। সারা ইনিংসে জারমেইন ব্ল্যাকউডের ৬২-ই সবচেয়ে বড় স্কোর। স্থানীয় তারকা মার্লন স্যামুয়েলসও চেনা উইকেটে দাঁড়াতে পারলেন না। ৩৭ করেই ফেরৎ গেলেন অশ্বিনের ঘূর্ণিতে।
সাবাইনা পার্কের সবুজ, আর্দ্র উইকেটে ইশান্ত (৫৩ রানে ২ উইকেট) তিন ওভারের মধ্যে দুটি উইকেট তুলে নেন। ষষ্ঠ ওভারে মহম্মদ সামি (২৩ রানে ২ উইকেট) ধাক্কা দিলেন ক্যারিবিয়ান ইনিংসে। ৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্ল্যাকউড স্যামুয়েলেসের সঙ্গে জুটি বেঁধে পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। চতুর্থ উইকেটে যোগ হয় ৮১ রান। এরপর অশ্বিন ম্যাজিক। ফিরে যান স্যামুয়েলস। ব্ল্যাকউডও ৬২ বলে ৬২ রান করে অশ্বিনের বলেই এলবিডব্লু হলেন।
৩৪ ম্যাচে অশ্বিনের উইকেট সংখ্যা ১৮৮। পর পর চার ম্যাচে ৫ উইকেট সংগ্রহের কৃতিত্বের অধিকারী হলেন তিনি। এক্ষেত্রে তিনি ভগবত চন্দ্রশেখর ও অনিল কুম্বলের নজির ছুঁলেন অশ্বিন।