আইপিএল-এর ম্যাচ দেখতে স্টেডিয়ামে যত দর্শক যান, টেলিভিশনে খেলা দেখেন তার অনেকগুণ বেশি মানুষ। লাইভ স্ট্রিমিংও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আইপিএল থেকে আয়ের প্রাথমিক উৎস হল টেলিভিশন স্পনসর। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলিও ক্রিকেটারদের জার্সি ও ট্রাউজার্সে স্পনসরদের লোগো থেকে বিপুল অর্থ পায়। ফলে খেলা দেখতে দর্শকরা স্টেডিয়ামে না এলে বিশেষ ক্ষতি হবে না। বরং এর ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকবে না। মুম্বইয়ে শনিবারের বৈঠকে বিসিসিআই-এর সব শীর্ষকর্তা হাজির থাকবেন। সেদিনই হয়তো আইপিএল আয়োজনের বিষয়ে বড় কোনও ঘোষণা হবে।
এদিকে, বিদেশমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘আমরা আইপিএল আয়োজন না করার পরামর্শ দিয়েছি। আয়োজকরাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। ভারতীয়দের উদ্দেশে আমাদের পরামর্শ, যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। অকারণে কোথাও যাবেন না। সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেটা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। কারও আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই।’
অন্যদিকে, আইপিএল স্থগিত রাখার আর্জির দ্রুত শুনানি হবে না বলে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। আবেদনকারী আইনজীবী বাবু অগ্রবালকে বিচারপতি ইউ ইউ ললিত ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর অবকাশকালীন বেঞ্চ জানিয়েছে, ‘এটি এমন কোনও বিষয় নয় যে আদালত খোলা পর্যন্ত অপেক্ষা করা যাবে না। ১৬ মার্চ আদালত খুললে এই আর্জি জানানো যেতে পারে।’