উল্লেখ্য, ভারতীয় দলের চলতি ইংল্যান্ড সফরে তৃতীয় একদিনের ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন ভূবি। কোমরে চোটের জন্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে দল থেকে ছিটকে যান তিনি। লন্ডন টেস্টের পর তাঁকে ন্যাশনাল ক্রিকেট অকাদেমীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রথমে জানা গিয়েছিল, চার সপ্তাহের মধ্যে ফিট হয়ে মাঠে ফিরবেন ভূবি। কিন্তু এরপরও চোট না সারায় তাঁকে সিরিজের বাকি দুটি টেস্টের স্কোয়াডে আর রাখা হয়নি।
এই চোটের জন্যই নিদাহাস ট্রফি ও আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচেও দলের বাইরে ছিলেন ভূবনেশ্বর।
ইংল্যান্ড সফরে আয়ারল্যান্ডেক বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি ২০ ম্যাচে জসপ্রিত বুমরাহ জোট পাওয়ায় ধাক্কা খেয়েছিল ভারতীয় শিবির। এর জের কাটতে কাটতে না কাটতেই চোট পান ভূবি। দুই নির্ভরযোগ্য বোলারের অভাব অনুভব করেছে টিম ইন্ডিয়া। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজ হারতে হয় ভারতকে। এরপর প্রথম দুটি টেস্টেও হেরে যায় বিরাট কোহলির দল। তৃতীয় টেস্টে দলে ফেরেন বুমরাহ।ওই টেস্ট জিতে সিরিজের লড়াইয়ে ফিরে এসেছে ভারত।
এশিয়া কাপের দলে ফিট ভূবিকে পাওয়া মানে ভারতের পেস আক্রমণের ক্ষেত্রে সমস্যার নিরসন ঘটবে।