রান তাড়া করার সময় রাজস্থানের ধোনির মতো কাউকে প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা হয়নি। ৮ উইকেটে ১৬৭ রানেই থামতে হয় তাদের। এর ফলে এই নিয়ে পরপর তিনটি ম্যাচে হারের মুখ দেখতে হল তাদের। বেন স্টোকস ও জেফ্রি আর্চার ৪৪ রানের একটা পার্টনারশিপ গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু শেষ ওভারে ডোয়েন ব্র্যাভোর দুরন্ত বোলিং রাজস্থানের জয়ের আশা গুঁড়িয়ে দেয়। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১২ রান প্রয়োজন ছিল।
দীর্ঘ অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পরিস্থিতি বুঝে প্রথমে স্কোরবোর্ড চালু রাখার চেষ্টা করেন তিনি। এরইমধ্যে সুযোগ পেলে বড় শট খেলেন। রায়নাকে সঙ্গে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৬১ রান করেন ধোনি। পরে ব্র্যাভোর সঙ্গে ৫৬ রান যোগ করেন তিনি। ব্র্যাভো দ্রুত ২৭ রান করেন।
রাজস্থানের বোলাররা নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন। কিন্তু শেষ ওভারে ধোনি-ঝড়ে জয়দেব উনাদকট ২৮ রান দিয়ে বসেন। ওই ওভারে ধোনি তিনটি ছয় মারেন। রবীন্দ্র জাডেজা মারেন একটি ছয়।
চিপকে কিছুটা ভাগ্যের সহায়তাও পেয়েছেন ধোনি। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে জেফ্রি আর্চারের শর্ট ডেলিভারি ব্যাক ফুটে ডিফেন্স করার চেষ্টা করেন চেন্নাইয়ের অধিনায়ক। বল গড়িয়ে গিয়ে স্ট্যাম্পে লাগে। কিন্তু বেল পড়েনি। এভাবে আউট হতে হতেও রক্ষা পান ধোনি।