সিডনি: বাবা হলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (Glenn Maxwell)। তাঁর স্ত্রী বিনি রমনের কোল আলো করে এল এক পুত্র সন্তান। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই খবর নিজেই দিয়েছেন ম্যাক্সওয়েল। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে একরত্তির আঙুলের ফাঁকে ম্যাক্সওয়েলের আঙুল। বিনির হাতও দেখা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছিলেন তারকা এই অলরাউন্ডার। কিন্তু অনুশীলনের সময় চোট পেয়ে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গিয়েছেন ম্যাক্সওয়েল। এরই ফাঁকে এদিন সোশ্য়াল মিডিয়ায় নিজেদের পরিবারে নতুন অতিথি আসার খবর দিয়েছেন অজি তারকা। (Maxwell Became Father)


 






টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেই দেশে ফেরার কথা ছিল ম্যাক্সওয়েলের। পিতৃত্বকালীন ছুটির জন্য দেশে ফিরে যাবেন, তাই ওয়ান ডে সিরিজ খেলবেন না আগেই জানিয়েছিলেন ম্যাক্সওয়েল। তবে চোটের জন্য টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেও ছিটকে গিয়েছিলেন তিনি।


ধোনির বাইকে তরুণ ক্রিকেটার


তাঁর বাইক প্রেমের কথা সর্বজনবিদিত। রাঁচির রিং রোডে তাঁর বাইক ও গাড়ির গ্যারাজের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social media)  পোস্ট করেছিলেন বেঙ্কটেশ প্রসাদ। যা বেশ তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। ভিডিওটি পোস্ট করার সময় বিস্মিত গলায় প্রসাদ বলেছিলেন, এটা কারও বাড়ি না বাইকের শো রুম?


সেই মহেন্দ্র সিংহ ধোনির (MS Dhoni) বাইকে চাপার সৌভাগ্য হল ঝাড়খন্ডের এক তরুণ ক্রিকেটারের। আর যে সে বাইক নয়, ধোনির অত্যন্ত প্রিয় ইয়ামাহা আরডি ৩৫০-এ লিফট পেলেন ওই তরুণ।


কেন এই বাইকটি এত স্পেশ্যাল? কারণ, ধোনির কেনা প্রথম বাইক এটি। তখন সবে ক্রিকেট খেলে স্ট্রাইপেন্ড হিসাবে সামান্য টাকা রোজগার করতে শুরু করেছেন ধোনি। তিনি সন্ধান পান, একটি ইয়ামাহা আরডি ৩৫০ বাইক বিক্রি হচ্ছে। সেকেন্ড হ্যান্ড। সেই সময় ইয়ামাহার এই মডেলের বাইক বেশ জনপ্রিয় ছিল। ধোনি সঞ্চিত অর্থে বাইকটি কিনে নেন। তারপর থেকে এখনও অবধি সেই বাইকটি যত্নে রেখেছেন তিনি।


ধোনির বায়োপিক 'এম এস ধোনি, দ্য আনটোল্ড স্টোরি'-তেও দেখানো হয় বাইকটি। ধোনি নিজে বাইক মেরামতির কাজও শিখে নিয়েছিলেন। তাঁর ঘনিষ্ঠরা বলেন, সার্ভিসিং থেকে শুরু করে মেরামতি, খুঁটিনাটি জানেন ধোনি। তাঁর গ্যারাজে সমস্ত সরঞ্জামও কিনে রেখেছেন তিনি। সময় পেলেই গ্যারাজে গিয়ে সময় কাটান। সুপার বাইকের দুরন্ত সংগ্রহ রয়েছে ক্যাপ্টেন কুলের।