গতকাল সাক্ষী ট্যুইট করে দাবি করেন, তাঁকে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তা এখনও পূরণ করা হয়নি। কিন্তু সেই অভিযোগ খারিজ করে দিয়ে অনিল বলেছেন, রিও থেকে দেশে ফেরার পরেই সাক্ষীর হাতে আড়াই কোটি টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়েছিল। চাকরির বিষয়ে এই কুস্তিগীরের দাবি ছিল, তাঁকে মহাঋষি দয়ানন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ করতে হবে। সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে কিছুটা দেরি হচ্ছে। প্রয়োজনীয় অনুমোদন মিলেছে। সাক্ষীকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া বিভাগের ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ করা হবে।
মন্ত্রীর আরও দাবি, সাক্ষী তিন-চার জন কোচের নাম পাঠিয়েছেন। সেই কারণেই তাঁর কোচকে পুরস্কার দেওয়া সম্ভব হয়নি। নির্দিষ্ট একজন কোচের নাম পাঠাতে বলা হয়েছে। তাছাড়া সাক্ষী যেখানে অনুশীলন করেন, সেই জায়গাটি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত করার জন্য ৮০ লক্ষ টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাই সাক্ষীর অভিযোগ ক্রীড়া-রাজনীতি ছাড়া আর কিছু নয়।