শামির বিরুদ্ধে অত্যাচার, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক, আলিশবা নামে এক পাকিস্তানি তরুণীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ করেছেন হাসিন। তাঁর অভিযোগের পরেই শামিকে চুক্তির আওতায় রাখেনি বিসিসিআই। এই ক্রিকেটার দাবি করেছেন, তাঁর স্ত্রী মানসিকভাবে সুস্থ নন। যদিও হাসিন পুলিশে যে অভিযোগ করেছেন, সেই তথ্য বিসিসিআই-এর দুর্নীতি-দমন শাখার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে বিসিসিআই-এর এক আধিকারিককে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ‘শামির বিরুদ্ধে তাঁর স্ত্রী নির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ করেছেন। কলকাতা পুলিশ নিজেদের কাজ করছে। এটা সম্পূর্ণ তাদের বিষয়। বিসিসিআই-এ থেকে আমরা শামির ব্যক্তিগত জীবনের ভিত্তিতে তাঁর জীবিকা কেড়ে নিতে পারি না। বিসিসিআই-এর সেই ক্ষমতাও নেই।’
বিসিসিআই-এর ওই আধিকারিক বলেছেন, ‘বিসিসিআই-এর হ্যান্ডবুকে ক্রিকেটারদের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত নীতির কথা বলা আছে। শামির বিরুদ্ধে মহম্মদ ভাই ও আলিশবার সঙ্গে যে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ করেছেন তাঁর স্ত্রী, সেটারই তদন্ত করছে দুর্নীতি-দমন শাখা। শামির বিরুদ্ধে যদি ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ প্রমাণিত না হয়, তাহলে তাঁকে ফের চুক্তির আওতায় আনা হবে।’