চাঁচাছোলা ভাষায় রাঠৌরের সমালোচনা করে যুবরাজ বলেছেন, ‘ও আমার বন্ধু। আপনাদের কি মনে হয়, ও টি-২০ যুগের খেলোয়াড়দের সাহায্য করতে পারবে? ও কি খেলোয়াড়দের সাহায্য করার মতো স্তরের ক্রিকেট খেলেছে?’
যুবরাজ আরও বলেছেন, ‘প্রত্যেকের মানসিকতা বুঝে তার সঙ্গে সেই অনুযায়ী আচরণ করতে হবে। আমি যদি কোচ হতাম, তাহলে রাত ৯টায় (জসপ্রীত) বুমরাহকে শুভরাত্রি বলে হার্দিককে (পাণ্ড্য) নিয়ে রাত ১০টায় পানশালায় যেতাম।’
হার্দিকের প্রশংসা করে যুবরাজ বলেছেন, ‘হার্দিক পাণ্ড্য টি-২০ ম্যাচে আমার দ্রুততম অর্ধশতরানের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারে। ওর মধ্যে একজন অসাধারণ অলরাউন্ডার হয়ে ওঠার মতো সবরকম মালমশলা আছে। তবে ওকে পথ দেখানোর মতো একজনকে দরকার।’
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটারদের অন্যতম যুবরাজ। ২০০৭ টি-২০ বিশ্বকাপ এবং ২০১১ সালের বিশ্বকাপে তাঁর পারফরম্যান্স ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। ক্রিকেটপ্রেমীরাও যুবরাজকে কোনওদিন ভুলতে পারবেন না। কিন্তু এই অলরাউন্ডার এখনকার ভারতীয় দলের কোচিং স্টাফ নিয়ে একেবারেই খুশি নন।