তিনি বলেছেন, ভারতের কয়েকজন দারুণ প্লেয়ার আছে, কিন্তু আমি নিশ্চিত, কোহলির টিমকে ধোনির না-থাকায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পড়তে হবে। আমরা জানি, ধোনি ইনিংসের মাঝপর্বে নেমে রানের পিছনে দৌড়নোর কাজটা সামলাত। ধোনি টিমে থাকার সময় ভারত রান তাড়া করতে চমত্কার ভাবে। টসে জিতেও বিপক্ষকে প্রথমে ব্য়াটিং করতে পাঠাতে কখনও ভয় পেত না কেননা ওরা জানত ধোনি কী করতে পারে। ভারতের এখনকার ব্য়াটিং লাইন আপে দারুণ ট্যালেন্ট আছে, কয়েকজন ব্যাটসম্যানের দারুণ স্ট্রোকপ্লে দেখেছি। কিন্তু তারপরও বলব, ধোনির মতো একজন প্লেয়ার চাই ওদের। শুধু ধোনির স্কিল নয়, ওর চরিত্রের দৃঢ়তা।
তিনি আরও বলেছেন, ভারত রান তাড়া করার বেলায় কোনও সময়েই আমরা ধোনিকে আতঙ্কে ভুগতে দেখিনি।ও রান তাড়া করার দৌড়টা এত দারুণ ভাবে চালায় কেননা ও নিজের ক্ষমতাটা জানে, কী করে টার্গেটের পিছনে ছুটতে হয়, সেটাও জানে। ও-র সঙ্গে যে-ই ব্যাটিং করুক, ও সবসময় তাদের সাহায্য করে, আলোচনা করে। ভারতের চমত্কার ব্যাটিং লাইনআপ, কিন্তু রান তাড়া করার সময় ব্যাট হাতে ধোনি এক বিশেষ মানুষ।
গতকালের ম্য়াচে কোভিড-১৯ পর্ব কাটিয়ে ২২ গজে ফিরে ভারতীয় বোলারদের অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর হল না। অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ, স্টিভ স্মিথের জোড়া শতরান, ডেভিড ওয়ার্নারের হাফ সেঞ্চুরি, আর সব শেষে গ্লেন ম্য়াক্সওয়েলের মারকুটে ইনিংস-বিধ্বস্ত করে দেয় ভারতীয় বোলিংকে। ফিঞ্চ করেন ১২৪ বলে ১১৪, স্মিথ ৬৬ বলে ১০৫।