একটি রেডিও অনুষ্ঠানে এই সরস মন্তব্যটি করেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক তাঁকে প্রশ্ন করেন, অসি অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথের সততা নিয়ে প্রশ্ন তোলার জন্য কোহলির কি ক্ষমা চাওয়া উচিত নয়? এই প্রশ্নের উত্তরেই ওই কথা বলেন সাদারল্যান্ড।
উল্লেখ্য, বেঙ্গালুরুতে দ্বিতীয় টেস্টে নিয়মবিরুদ্ধ ভাবে ডিআরএস নিয়ে ড্রেসিংরুমের দ্বারস্থ হয়েছিলেন স্মিথ। তাঁর এই বেআইনি কাজের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন কোহলি। তিনি স্মিথকে কার্যত প্রতারক বলতে বাকি রেখেছিলেন।
সাদারল্যান্ড কোহলির ওই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলেন। তারপর অবশ্য বিসিসিআইয়ের সঙ্গে সমঝোতায় আসেন।
সাদারল্যান্ড বলেছেন, দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে যে তিক্ততা দেখা দিয়েছে তা ধর্মশালায় শেষ টেস্টের পর শেষ হয়ে যাবে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান আশা প্রকাশ করেছেন, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজের দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সখ্যতা ফিরে আসবে। তাঁরা একসঙ্গে আসবেন ও প্রচুর হাসবেন। আইপিএলে তো দুই দলের ক্রিকেটাররা একসঙ্গেই থাকবেন। কাজেই ধর্মশালার পরও তিক্ততা অবসান না হলে তা আইপিএল চলাকালে কেটে যাবে।