গাওস্কর বলেছেন, এই পিচ থেকে বোলাররা সাহায্য পাচ্ছেন। সেরা ব্যাটসম্যানরাও এই পিচে খেলতে গিয়ে সমস্যায় পড়বেন। মাঝে মাঝে বল আচমকা লাফিয়ে উঠছে। এই ধরনের পিচে খেলা হওয়া উচিত নয়। ম্যাচ রেফারির বিষয়টি দেখা উচিত।
সৌরভ ট্যুইট করে বলেছেন, ২০০৩ সালে নিউজিল্যান্ড সফরে তাঁরা একইরকম পিচ দেখেছিলেন। এই ধরনের পিচে খেলা হওয়া উচিত নয়। এই পিচ থেকে ব্যাটসম্যানরা কোনওরকম সুবিধা পাচ্ছেন না। আইসিসি-র বিষয়টি দেখা উচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন তারকা পেসার মাইকেল হোল্ডিংও এই পিচ নিয়ে সন্তুষ্ট নন।
আজ এক উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে খেলা শুরু করে ভারত। তবে ভেরনন ফিল্যান্ডার, মর্নি মর্কেলের দাপটে দ্রুত ৫৭/৩ হয়ে যায় ভারত। ফিরে যান লোকেশ রাহুল (১৬) ও চেতেশ্বর পূজারা (১)। কিন্তু বোলারদের কৃতিত্বের চেয়েও পিচের আচরণ নিয়ে শুরু হয়ে যায় আলোচনা। বল কখনও নিচু হয়ে যাচ্ছিল, আবার কখনও লাফিয়ে উঠছিল। একটি বল গুড লেংথ অঞ্চল থেকে লাফিয়ে উঠে বিরাটের হাতে আঘাত করে। অন্য একটি বল আবার বিজয়কে আঘাত করে। এরপরেই দুই আম্পায়ার ইয়ান গোল্ড ও আলিম দারকে পিচের নির্দিষ্ট কয়েকটি অঞ্চল দেখান ভারতের অধিনায়ক।