নয়াদিল্লি: গতকাল আইপিএলে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব সুপার ওভারে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে হারিয়েছে। মুম্বইয়ের রান তাড়া করতে নেমে দ্বিতীয় সুপার ওভারের প্রথম বলেই ছয় হাঁকিয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন পঞ্জাবের ক্রিস গেইল। দলকে জয় এনে দেওয়ার পর এই ক্যারিবিয়ান বলেছেন, সুপার ওভারে ব্যাট করতে নামার সময় তিনি আদৌ স্নায়ুর চাপে ভুগছিলেন না, বরং রেগে গিয়েছিলেন ও হতাশ ছিলেন।
পঞ্জাব ও মুম্বইয়ের ম্যাচের নির্ধারিত ২০ ওভারে দুটি দলেরই স্কোর সমান থাকায় সুপার ওভারের খেলা হয়। প্রথম সুপার ওভারে দুই দলে ৫ রান করে তুলেছিল। ফলে ম্যাচ গড়ায় দ্বিতীয় সুপার ওভারে।
ম্যাচের পর গেইল তাঁর সহ খেলোয়াড় মায়াঙ্ক অগ্রবালকে বলেছেন, না, আমি ঘাবড়ে যাইনি। আমি হতাশ ও রেগে গিয়েছিলাম। কারণ, আমরা নিজেরাই নিজেদের এই পরিস্থিতিতে টেনে এনেছিলাম।
নির্ধারিত ২০ ওভারে দুটি দলই ১৭৬ করে রান করে। প্রথম সুপার ওভারে দুই দলই পাঁচ রান করায় ম্যাচ টাই হয়। এজন্য ম্যাচের ফয়সালা হয় দ্বিতীয় সুপার ওভারে।
প্রথম সুপার ওভারে মুম্বইয়ের দুই ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা ও কুইন্টন ডি কক মহম্মদ শামির দুরন্ত বোলিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ৬ রান তুলতে পারেননি।
গেইল বলেছেন, শামিই ম্যান অফ দ্য ম্যাচ। রোহিত ও ডিকক-কে ছয় নরান তুলতে না দেওয়াটা দারুণ ব্যাপার। আমি ওকে নেটে খেলেছি এবং জানি, তুমি ইয়র্কার কতটা ভালো দিতে পারে। আজও দলের পক্ষে দারুণ কাজ করেছে।
শামি তাঁর পারফরম্যান্স নিয়ে বলেছেন, কাজটা খুবই কঠিন ছিল। সুপার ওভারে ১৫-১৭ রান ডিফেন্ড করাটা একটা আলাদা ব্যাপার। তখন জানা থাকে, কী করা যেতে পারে। আমার নিজের প্রতি আস্থা ছিল। বোলিং মার্কে যখন ফিরে যাই, তখন আমি নিজেকে বলি যে, আগের বলটা খুব ভালো করেছিলাম।
সুপার ওভারের সময় নার্ভাস নয়, রেগে গিয়েছিলেন গেইল, ম্যাচের শেষে জানালেন কারণ
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
19 Oct 2020 04:21 PM (IST)
গতকাল আইপিএলে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব সুপার ওভারে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে হারিয়েছে। মুম্বইয়ের রান তাড়া করতে নেমে দ্বিতীয় সুপার ওভারের প্রথম বলেই ছয় হাঁকিয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন পঞ্জাবের ক্রিস গেইল।
NEXT
PREV
খেলা (sports) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -