অভিযুক্ত ২ ক্রিকেটার গুজরাত লায়ন্সের।
সূত্রের খবর, অভিযুক্তদের দাবি, গুজরাত ওই ম্যাচে ২০০ রান করলেও হারত। উল্লেখ্য, ওই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে গুজরাত তোলে ১৯৫ রান। দুই বল বাকি থাকতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দিল্লি।
বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার একটি প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানানো হয় যে, গ্রেফতার হওয়ার আগে তাদের অ্যান্টি করাপশন ইউনিট ওই তিন অভিযুক্তের কার্যকলাপ নজরে রাখছিল। অ্যান্টি করাপশন ইউনিটের তত্পরতাতেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ অভিযুক্তদের বেটিংয়ের চেষ্টা ভেস্তে দেয় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।
সূত্রের খবর, আমমেঢ়ের এক বুকি বান্টির সঙ্গে লাগাতর যোগাযোগ রাখছিল ধৃত তিনজন। ধৃত তিনজনের পরিচয় জানা গিয়েছে। একজনের নাম রমেশ নারায়ণ শাহ। তিনি ঠানের ব্যবসায়ী। অন্য দুই জন স্থানীয় বাসিন্দা রমেশ কুমার ও বিকাশ কুমার।
বান্টিকে ধরতে আজমেঢ়ে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
কানপুরের সিনিয়র পুলিশ সুপার বলেছেন, গুজরাতের দুই ক্রিকেটারের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শাহর সঙ্গে ওই দুই ক্রিকেটারের যোগাযোগ থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে না।
উল্লেখ্য, ২০১৩-তে আইপিএলে বেটিং ও ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা ঘিরে তীব্র বিতর্ক দানা বাঁধে। কয়েকজন ক্রিকেটারের শাস্তি হয়। দুটি ফ্র্যাঞ্চাইজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।