লক্ষ্ণণ বলেছেন, ভারতীয় ক্রিকেটাররা সকলে পেশাদার, আইপিএলের মত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টুর্নামেন্টে খেললে বিশ্বকাপের আগে ঠিকমত ছন্দ পাবেন তাঁরা। কিন্তু সে জন্য তাঁদের যথেষ্ট কাণ্ডজ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত জরুরি কারণ আইপিএল দীর্ঘদিন ধরে চলে, খেলার জন্য বহু জায়গা ঘুরতে হয়।
তাঁর কথায়, সকলেই চান ভারতীয় দল বিশ্বকাপ জিতুক। আইপিএল তাই ভারতীয় খেলোয়াড়দের পক্ষে আশীর্বাদ হতে পারে, বিশ্বকাপের আগেই সেরা ক্রিকেটারদের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ পাবেন তাঁরা।
লক্ষ্ণণ এখন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি জানিয়েছেন, ডেভিড ওয়ার্নারকে দলে ফিরে পেয়ে তাঁর ছেলেরা অত্যন্ত উত্তেজিত। গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে বল বিকৃতি সংক্রান্ত অভিযোগে ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথকে ১ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত করা হয়। ডান কাঁধে চোটের কারণে দীর্ঘদিন বাইরে থাকার পর দলে ফিরছেন ঋদ্ধিমান সাহাও। ডান কাঁধে অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁর। লক্ষ্মণ বলেছেন, ঋদ্ধিমানকে দলে পেয়ে তাঁরা অত্যন্ত খুশি, ফিটনেসের ওপর অত্যন্ত পরিশ্রম করেছেন তিনি। প্র্যাকটিস ম্যাচে ভাল ফর্ম দেখিয়েছেন। বিশেষ করে গত আইপিএলে ভাঙা বুড়ো আঙুল নিয়ে তিনি যেভাবে খেলেন তাতে লক্ষ্মণ মুগ্ধ। তাঁর কেরিয়ারে দেখা সেরা কমিটেড খেলোয়াড়দের মধ্যে ঋদ্ধিমান অন্যতম বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।