মুম্বই: সেই ২০০৮ সালে প্রথম আইপিএলে চ্য়াম্পিয়ন হয়েছিল রাজস্থান রয়্যালস। প্রয়াত শেন ওয়ার্নের নেতৃত্বে খেতাব ঘরে তুলেছিল তারা। অন্যদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্স ২০১২ ও ২০১৪ সালে খেতাব জিতেছিল গৌতম গম্ভীরের নেতৃত্বাধীন কলকাতা নাইট রাইডার্স। ২ টো দল টুর্নামেন্টে গত ১৫ বছরের মোট কতবার পরস্পর মুখোমুখি হয়েছে? কে এগিয়ে রয়েছে? 


একনজরে ২ দল


মোট ম্যাচ: এখনও পর্যন্ত ২৫টি ম্যাচ ২ দল মুখোমুখি হয়েছে


কলকাতা নাইট রাইডার্স জয়ী: ১৩টি ম্যাচে কেকেআর জিতেছে


রাজস্থান রয়্যালস জয়ী: মোট ১১ ম্যাচে রাজস্থান জিতেছে


ফল হয়নি: ১টি ম্যাচ কোনও ফল হয়নি


রাজস্থান রয়্যালস


শেষ ম্যাচে গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে হারতে হয়েছে সঞ্জু স্যামসনের দলকে। রাজস্থানের মিডল অর্ডারকে ভেঙে দিয়েছিল গুজরাতের বোলিং ব্রিগেড। ৩৭ রানে হারতে হয় রাজস্থানকে। ওপেনিংয়ে জস বাটলার একা দলের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন বারবার। মিডল অর্ডারে কিছুটা শিমরন হেটমায়ের রয়েছেন। তবে সঞ্জু স্যামসন ও দেবদত্ত পড়িক্কলের অফফর্ম চিন্তায় রাখবে রাজস্থানকে। বোলিং বিভাগে অবশ্য দলের প্লাস পয়েন্ট চাহালের ফর্মে থাকা। এবার রাজস্থান রয়্যালসের জার্সিতে খেলছেন এই লেগি। আর প্রতি ম্যাচেই নিজের নামের প্রতি সুবিচার করেছেন তিনি। পেস বোলিং বিভাগে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ রয়েছেন। বিদেশি কোটায় ট্রেন্ট বোল্ট অনায়াসেই থাকবেন দলে। এদিন বোল্টের বোলিংয়ের ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। 


কলকাতা নাইট রাইডার্স


এদিকে, শেষ ২ টো ম্যাচ হেরে গিয়েছে কলকাতা। প্রথম ম্য়াচে দারুণ ইনিংস খেলার পর আর ফর্মে নেই অজিঙ্ক রাহানে। আগের ম্যাচে তাঁকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আরেক ওপেনার ভেঙ্কটেশ আইয়ারও এবার ফর্মে নেই। নাইটদের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে সাফল্য পাননি অ্যারন ফিঞ্চ। উইকেট কিপার ব্য়াটার হিসেবে শেল্ডন জ্যাকসন ও স্যাম বিলিংসের মধ্যে কেউই রান পাচ্ছেন না। কলকাতা এদিনের ম্য়াচে একাদশে বদল আনতে পারে। সেক্ষেত্র টিম সাউদিকে খেলানো হতে পারে প্রথম একাদশে।